২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৯ অপরাহ্ন, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে তীব্র গরম ও তাপদাহে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, বানারীপাড়ায় বৃষ্টি কামনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় দর্শনায় তৃষ্ণার্থ পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ,স্যালাইন এবং শরবত পানি বিতরণ ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক- হেলপার নিহত ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রতীক পেয়ে ভোটের মাঠে প্রার্থীরা সুন্দরগঞ্জে যুবলীগ নেতা আজমের উপর দুর্বৃত্তদের হামলা চুয়াডাঙ্গায় রাতে বাবাকে নিতে আসতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলের মুত্যু, দু’ বন্ধু মারাত্নক জখম বানারীপাড়ায় বসতঘরে লাগা আগুনে শতবর্ষী বৃদ্ধার করুন মৃত্যু ! বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পুলিশ সদস্যের পুরো পরিবার নিখোঁজ

বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পুলিশ সদস্যের পুরো পরিবার নিখোঁজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স: ভৈরবে মামার বাসায় বেড়াতে এসে ভাগ্নি মারিয়া বেগমের আবদার ছিল মেঘনা নদী ভ্রমণের। ভাগ্নির আবদার রক্ষা করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৪) গতকাল শুক্রবার বিকালে স্ত্রী মৌসুমী আক্তার (২৬), মেয়ে মাহমুদা সুলতানা (৭), ছেলে রাইসুল (৫) ও তার ভাগ্নি মারিয়াকে (১৬) নিয়ে ভৈরব মেঘনা পাড়ে নদী ভ্রমণে যান।

কিন্তু ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ হন সোহেল রানাসহ তার স্ত্রী ও দুই সন্তান। তবে বেঁচে গেছে তার ভাগ্নি। দুর্ঘটনার সময় সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠে প্রাণ বাঁচিয়েছে ভাগ্নি মারিয়া। ভৈরব হাইওয়ে থানায় কর্মরত ছিলেন পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা। গত এক বছর আগে এই থানায় পদায়ন হয়েছিলেন। পরিবারসহ বাসা নিয়ে ভৈরবে থাকতেন। তার বাড়ি কুমিল্লার ব্রাক্ষণপাড়া এলাকায়।

ধারণা করা হচ্ছে, তারা চারজনই নদীতে ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সোহেল রানার পরিবারসহ আটজন নিখোঁজ রয়েছেন। ভৈরব হাইওয়ে থানার ওসি মো. সাজু মিয়া জানান, সোহেল খুব ভালো ছেলে ছিল। এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তাদের এ অবস্থা হবে কেউ ভাবেনি। এখন তো সোহেলসহ তার পরিবারের কেউ বেঁচে রইল না।

এখন সোহেলসহ নিখোঁজদের লাশগুলো পাওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। ভৈরব নৌ থানার ইনচার্জ মো. মনির হোসেন সাংবাদিকদের জানান, দুর্ঘটনার পর রাতে অন্ধকার থাকায় উদ্ধারকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আজ শনিবার ভোর থেকে উদ্ধারকাজ চলছে। তবে এখনো ভ্রমণতরী ও নিখোঁজদের সন্ধান নদীতে পাওয়া যায়নি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019