১৭ মে ২০২৪, ০৩:৩১ অপরাহ্ন, ৮ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
মেয়েরা চাকরি শুরু করার পর থেকেই ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায় ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’নীতি বাস্তবায়নে পেট্রোল পাম্প মালিকদের সাথে পুলিশের মতবিনিময় চুয়াডাঙ্গার জীবননগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার ১৫দিন ধরে অনুপস্থিত,মেলেনি নোটিশের জবাব বাবুগঞ্জে ইউপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের ১৫ টি ল্যাপটপ চুরি তিন লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক বরিশালের হিজলা ও মুলাদীতে। চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের উদ্বোধন বিদেশ ফেরত আগৈলঝাড়ার দুই যুবকের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি চাঁদা’ হিসেবে লুঙ্গি দাবি, ওসিকে বদলি! বাবুগঞ্জে কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন নতুন করে আস্থার সম্পর্ক গড়তেই এ সফর: ডোনাল্ড লু
নবজাতকের মাথা কেটে মায়ের পেটেই রেখে দিলেন স্বাস্থ্যকর্মীরা

নবজাতকের মাথা কেটে মায়ের পেটেই রেখে দিলেন স্বাস্থ্যকর্মীরা

অনলাইন ডেস্ক: নবজাতকের মাথা কেটে মায়ের পেটেই রেখে দিয়েছিলেন পাকিস্তানের এক হাসপাতালের কর্মীরা। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ৩২ বছর বয়সী নারীর জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ে। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের একটি গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটেছে।

ইয়ন নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ঘটনা সামনে আসার পর তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনা তদন্তে একটি মেডিকেল তদন্ত বোর্ড গঠন করেছে সিন্ধু সরকার।

জামশোর লিয়াকত ইউনিভার্সিটি অব মেডিকেল অ্যান্ড হেলথ সায়েন্সেস (এলইউএমএইচএস) এর গাইনোকোলজি ইউনিটের প্রধান অধ্যাপক রাহিল সিকান্দার বলেন, থারপারকার জেলার একটি দূরবর্তী গ্রামের বাসিন্দা ওই নারী।

প্রথমে তিনি স্থানীয় একটি গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়েছিলেন কিন্তু কোনো নারী গাইনোকোলজিস্ট পাননি। এরপরই আরএইচসি’র অনভিজ্ঞ কর্মীদের কারণে প্রচণ্ড মানসিক আঘাত পান ওই নারী।

তিনি বলেন, আরএইচসি’র কর্মীরা মায়ের গর্ভে নবজাত শিশুর মাথা কেটে ফেলে। পরস্থিতির অবনতি ঘটলে তাকে দ্রুত নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

কিন্তু সেখানেও তার চিকিৎসার জন্য কোনো ব্যবস্থা ছিল না। অবশেষে তার পরিবার তাকে এলইউএমএইচএস-এ নিয়ে আসে। সেখানেই নবজাতকের শরীরের বাকি অংশ মায়ের গর্ভ থেকে বের করা হয় এবং তার জীবন বাঁচানো হয় বলে জানান অধ্যাপক রাহিল।

তিনি বলেন, শিশুর মাথা ভেতরে আটকে গিয়েছিল একইসাথে মায়ের জরায়ু ফেটে গিয়েছিল। পরে জীবন বাঁচাতে অস্ত্রোপাচার করে ওই নারীর পেট খুলে মাথাটি বের করতে হয়েছিল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019