২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতঃপর.. দুমকিতে মাহফিল কমিটি নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৪ বরিশালে তীব্র গরম ও তাপদাহে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, বানারীপাড়ায় বৃষ্টি কামনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় দর্শনায় তৃষ্ণার্থ পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ,স্যালাইন এবং শরবত পানি বিতরণ ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক- হেলপার নিহত ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রতীক পেয়ে ভোটের মাঠে প্রার্থীরা সুন্দরগঞ্জে যুবলীগ নেতা আজমের উপর দুর্বৃত্তদের হামলা চুয়াডাঙ্গায় রাতে বাবাকে নিতে আসতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলের মুত্যু, দু’ বন্ধু মারাত্নক জখম
আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি না নিতে নির্দেশ দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি না নিতে নির্দেশ দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে স্থবির হয়ে আসে পুরো বিশ্ব। বন্ধ রয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও। এ অবস্থায় দেশের এনজিওগুলোকে আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি না নিতে নির্দেশ দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ)। সেইসঙ্গে জুনের পর ওই কিস্তির ওপর নতুন কোনো জরিমানা নেওয়া যাবে না বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, রোববার মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির পরিচালক মোহাম্মাদ ইয়াকুব হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা এনজিওগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে একাধিক এনজিও’র সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্দেশনা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।

এমআরএ’র ওই নির্দেশনায় বলা হয়, করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব বাণিজ‌্যের পাশাপাশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ অবস্থায় ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের ঋণ গ্রহীতাদের ব্যবসা-বাণিজ্য তথা স্বাভাবিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরটি বিধিমালা ২০১০ এর বিধি ৪৪ অনুসরণে ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ঋণের শ্রেণিমান যা ছিল, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত উক্ত ঋণ তদাপেক্ষা বিরূপমানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না। তবে কোনো ঋণের শ্রেণিমানের উন্নতি হলে তা বিদ্যমান নিয়মানুযায়ী শ্রেণিকরণ করা যাবে।

নির্দেশনার চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বেসরকারি সংস্থা আর্স বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক শামসুল আলম বলেন, এর ফলে আগামী জুন পর্যন্ত কোনো ঋণ গ্রহীতা কিস্তি না দিলে তাকে চাপ দেওয়া যাবে না। সেইসঙ্গে নির্ধারিত সময় শেষে কোনো প্রকার জরিমানা ছাড়াই বকেয়া কিস্তি গ্রহণ করে ঋণ শ্রেণিকরণ করতে হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019