১৮ মে ২০২৪, ০৭:২১ অপরাহ্ন, ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল নগরী বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে ট্রাফিক পুলিশের সচেতনমূলক অভিযান বাবুগঞ্জে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি চেষ্টা মামলায় কারাগারে মাদরাসা সুপার চাঁদপাশায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফারজানা বিনতে ওহাব এর উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত রিকশাচালককে পিটিয়ে পা ভেঙে দেওয়া সেই পুলিশ সদস্য ক্লোজড বরিশালে স্বামীর জমানো টাকা নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে উধাও প্রবাসীর স্ত্রী তেঁতুলিয়া হাসপাতালে অকেজো মালামাল টেন্ডারে ঘাবলা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি দর্শনায় আইডিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজের উদ্যোগে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় ও সংবর্ধনা বানারীপাড়ায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজ্জাক মাস্টারের দাফন
চাপে পড়ে কলেজছাত্রীকে বিয়ে, টাকায় মীমাংসা করতে চান ওসি

চাপে পড়ে কলেজছাত্রীকে বিয়ে, টাকায় মীমাংসা করতে চান ওসি

আজকের ক্রাইম ডেক্স : চাপে পড়ে বিয়ের পর স্ত্রী ঝর্ণা আক্তারকে তার গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জে পাঠিয়ে দিয়েছেন গাজীপুরের জয়দেবপুর থানার ওসি। এর আগে ওই কলেজছাত্রীকে গাজীপুর পুলিশ সুপারের কাছে দেওয়া অভিযোগ প্রত্যাহারের জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এজন্য কলেজছাত্রীকে নির্যাতন করা হয় এবং মেয়ের নির্যাতন দেখে তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তার মাকে গাজীপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। শনিবার ওই কলেজছাত্রী মোবাইল ফোনে এসব তথ্য সাংবাদিকদের জানান।

কলেজছাত্রী ঝর্ণা আক্তার বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বিয়ের ঝর্ণাকে গাজীপুর শহরে ফেলে রেখে ওসি প্রথম স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে চলে যান। পরে ঝর্ণা তার মাকে নিয়ে সারা রাত জয়দেবপুর থানায় অবস্থান করেন। ওসিকে বার বার ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে শুক্রবার দুপুরে ওসি থানায় গিয়ে ঝর্ণাকে বকাঝকা করেন। তাকে পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে ঘটনার মিমাংসা করতে বলেন এবং পুলিশ সুপারের কাছে দেওয়া অভিযোগ প্রত্যাহারের চাপ প্রয়োগ করা হয়।

কলেজছাত্রী নিয়ে রিসোর্টে ওসি, চাপে দ্বিতীয় বিয়ে!কলেজছাত্রী নিয়ে রিসোর্টে ওসি, চাপে দ্বিতীয় বিয়ে! ঝর্ণা আরও জানান, বিকালে ওসি তাকে ও তার মাকে থানার নিকটবর্তী মনিপুর এলাকায় একটি বাসার দ্বিতীয় তলায় নিয়ে রাখেন। ওই বাসায় ওসি ঝর্ণাকে শারীরিক নির্যাতন চালায়।

তার মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে মেয়ের উপর নির্যাতন দেখে মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সন্ধ্যার দিকে ঝর্ণা গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলমকে ফোনে বিষয়টি অবহিত করা হয়। পরে তাদেরকে মানিকগঞ্জে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয় ওসি। বাড়িতে যাওয়ার পর তার মা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মানিকগঞ্জের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিকালে তার মাকে বাসায় নেওয়া হয়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019