০৬ মে ২০২৪, ১১:০৩ পূর্বাহ্ন, ২৬শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, সোমবার, ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান কাবিননামায় দেনমোহর নিয়ে প্রতারণা, স্ত্রী গ্রেফতার গৌরনদীতে আ.লীগের ১০৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি মামলা দামুড়হুদায় অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান বাবুগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তরুণ ছাত্রলীগ নেতা জুয়েলের গণসংযোগ দর্শনার রেলবাজারের আলোচিত গাজা ব্যবসায়ী তহমিনা গ্রেফতার ঝালকাঠিতে পারিবারিক দ্বন্দ্বে সুজনকে পিটিয়ে হত্যা, বাবা ও ভাই গ্রেপ্তার ছেলের কবরে বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৩০ বরিশাল সিটিতে ৫ বছর পর সরকারি বরাদ্দে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
পূর্বাভাসের চেয়েও গভীরতর হবে ইউরোপের অর্থনৈতিক মন্দা: ইউরোপীয় কমিশন

পূর্বাভাসের চেয়েও গভীরতর হবে ইউরোপের অর্থনৈতিক মন্দা: ইউরোপীয় কমিশন

অনলাইন ডেস্ক

ইউরোপীয় কমিশন গত মে মাসে চলতি বছরের জন্য মন্দার যে পূর্বাভাস দিয়েছিল, এখন দেখা যাচ্ছে তা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। নতুন হিসেব বলছে, ১৯ দেশের ইউরোজোনে ২০২০ সালে ৮.৭% মন্দা দেখা দিতে পারে, আর পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে (২৭টি দেশ) অর্থনীতির ৮.৩% ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হতে পারে। মে মাসে যে হিসেব করা হয়েছিল তাতে ধারণা করা হচ্ছিল এই হিসেব দু’টি যথাক্রমে ৭.৭% ও ৭.৪% হবে।

একইভাবে পূর্বাভাস বলছে, ২০২১ সালে প্রত্যাশার চেয়েও শ্লথগতিতে পুণরুদ্ধার হওয়া শুরু হবে ইউরোপের অর্থনীতি।

সে বছর ইউরো অঞ্চলে ৬.১% হারে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। আর ইইউতে তা হবে ৫.৮% হারে।
মহামারির প্রভাব বছরের প্রথম কোয়ার্টারেই (জানুয়ারি-মার্চ) পড়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ দেশ মধ্য মার্চে কয়েক সপ্তাহ ধরে লকডাউন দেয়ায় দেখা গেছে, দ্বিতীয় কোয়ার্টারে (এপ্রিল-জুন) মন্দার প্রভাব বেশি পড়েছে।

ইইউ কমিশন বলছে, ইউরোপের একেক সদস্য রাষ্ট্রের ওপর যেমন মহামারির প্রভাব একেক রকম, তেমনি ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রেও সেটিই হবে। যেমন, এ বছর জার্মানির অর্থনীতি সংকুচিত হবে ৬.৩%, কিন্তু ফ্রান্সে তা ১০.৬%, স্পেনে ১০.৯% ও ইতালিতে ১১.২%।

ইইউ কমিশন যেসব ঝুঁকির কথা বলছে, তা এটা ধরে নিয়ে যে, সামনে করোনার ‘সেকেন্ড ওয়েভ’ আসবে না। তাই অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। তারওপর এই মহামারি কতদিন চলবে, তাও অজানা।

তাই অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব আসলেই কতটা হবে, তাও অনিশ্চিত। এর প্রভাবে শ্রমবাজারের সংকট প্রলম্বিত হবে এবং আর্থিক তরলতার সংকটে ভুগবে কোম্পানিগুলো। অনিশ্চয়তার ঝুঁকি রয়েছে পুঁজিবাজারেও। এই অনিশ্চয়তার কারণে তা স্থিতিশীল হতে পারবে না। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019