১৮ মে ২০২৪, ১২:১৬ অপরাহ্ন, ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
আগৈলঝাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত জীবননগরে সড়ক দুর্ঘটনায় হাতপাখা বিক্রেতার মৃত্যু মেয়েরা চাকরি শুরু করার পর থেকেই ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায় ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’নীতি বাস্তবায়নে পেট্রোল পাম্প মালিকদের সাথে পুলিশের মতবিনিময় চুয়াডাঙ্গার জীবননগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার ১৫দিন ধরে অনুপস্থিত,মেলেনি নোটিশের জবাব বাবুগঞ্জে ইউপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের ১৫ টি ল্যাপটপ চুরি তিন লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক বরিশালের হিজলা ও মুলাদীতে। চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের উদ্বোধন বিদেশ ফেরত আগৈলঝাড়ার দুই যুবকের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি চাঁদা’ হিসেবে লুঙ্গি দাবি, ওসিকে বদলি!
ছেলের কবরে বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও

ছেলের কবরে বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও

আজকের ক্রাইম ডেক্স : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এক ব্যক্তি। শুক্রবার (৩ মে) দুপুরের দিকে উপজেলার আনোয়ারপুর গ্রামে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। নিহতের নাম সাদেকুর রহমান ভূইয়া (৫০)। সাদেকুর রহমান ওই এলাকার মলাই উদ্দিন ভুঁইয়ার ছেলে। এ ঘটনায় এলাকার শোকের ছায়া নেমে আসে।

সাদেকুর রহমান ভুঁইয়ার চাচাতো ভাই আবু সাঈদ ভূইয়া জানান, সাদেকুর রহমান ভুঁইয়ার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। বড় ছেলে সৌদি আরব প্রবাসী আর একমাত্র মেয়েকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোট ছেলে শাহাদত হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের পড়াশোনা করতেন। শাহাদত তার মাকে নিয়ে জেলা শহরে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।

তিনি আরো বলেন, সম্প্রতি ছোট ছেলে শাহাদাতকে মোটরসাইকেল কিনে দেন সাদেকুর রহমান। সোমবার ২৯ এপ্রিল দুই বন্ধুসহ তেল আনতে গিয়ে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ভাদুঘরে ট্রাকের চাপায় নিহত হয় শাহাদত হোসেন। পরে তাকে গ্রামের বাড়ি আখাউড়ার আনোয়ারপুর গ্রামে দাফন করা হয়।

শুক্রবার ছেলের কবরে বেড়া দিতে বাগানে বাঁশ কাটতে গিয়ে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন সাদেকুর রহমান। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আখাউড়া উত্তর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. রাসেল মিয়া বলেন, ছেলের মৃত্যুর চার দিন পর বাবার মৃত্যু খুব দুঃখজনক। তাদের মৃত্যুতে গ্রামে শোকের ছায়ায় নেমে এসেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019