২৯ মার্চ ২০২৪, ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, ১৮ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে মাননীয় নির্বাচন কমিশনার মহোদয়ের সাথে বিএমপি কমিশনার এর সৌজন্য সাক্ষাৎ গভীর রাতে গরুচোর সন্দেহে গণপিটুনিতে ২ যুবক নিহত পায়ুপথে ৭০ লাখ টাকার সোনা চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে দু’ দেশের পতাকা বৈঠক শেষে ভারতীয় নাগরিককে ফেরত কাঠালিয়ায় মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ১ ডাকাত গ্রেফতার দামুড়হুদায় নাশকতার মামলায় জামায়াতের উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ সাবেক চেয়ারম্যান,সাবেক ভাইস ঝালকাঠি পৌরসভার দুই খেয়াঘাট ইজারায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ বাবুগঞ্জে পাট ক্ষেত দিয়ে হাটার প্রতিবাদ করায় কৃষককে কুপিয়ে জখম টুরিস্ট পুলিশের মতবিনিময় সভা গাজীপুর জেলার শালবন গ্রীন রিসোর্টে সাথে ঝালকাঠিতে জাতীয় দিবস পালন না করায় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ককে শোকজ
ঝালকাঠিতে প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ধরা খেলো শিক্ষক। আজকের ক্রাইম-নিউজ

ঝালকাঠিতে প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ধরা খেলো শিক্ষক। আজকের ক্রাইম-নিউজ

ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ঝালকাঠির রাজাপুরে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে করোনা সংক্রামকের সময় শিক্ষার্থীদের একই জায়গায় জড়ো করে প্রাইভেট পড়ানোর অপরাধে মিন্টুর রতন রায় (৪৯) নামে এক শিক্ষককে অর্থদন্ড করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।গোপন সংবাদের ভিক্তিতে শনিবার (৬জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় উপজেলা সদরের টিএন্ডটি রোড এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় সরোজমিনে সত্যতা পাওয়ায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো: সোহাগ হাওলাদার ঐ শিক্ষককে ১০ হাজর টাকা জরিমানা করেন। এছাড়াও প্রত্যেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ভবিষ্যতে এমন কাজে লিপ্ত হবে না এই মর্মে মুচলেকা দেয়। দন্ডপ্রাপ্ত মিন্টু রতন রায় পার্শ্ববর্তী পিরোজপুর জেলার স্বরুপকাঠি এলাকার মৃত সতীশ চন্দ্র রায় এর পুত্র ও রাজাপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক। বর্তমানে সে রাজাপুর উপজেলা সদরের টিএন্ডটি রোডের ভাড়া বাসায় থাকেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক মোঃ সোহাগ হাওলাদার জানান, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সংক্রামক রোগের বিস্তার ঘটতে পারে এমন কাজে লিপ্ত হওয়ায় এক শিক্ষককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019