২৮ মার্চ ২০২৪, ০৪:৪১ অপরাহ্ন, ১৭ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সমাদৃত করেছেন-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী আগৈলঝাড়ায় সাবেক মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের ১০৪তম জন্মদিন পালিত নিখোঁজ সংবাদ নিখোঁজ সংবাদ শেবাচিম হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের বেতন বৃদ্ধির ধর্মঘটে জিম্মি রোগীরা গৌরনদী প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ কামাল হোসেনের দাফন সম্পন্ন বানারীপাড়ায় সিএনজি দূর্ঘটনায় চালক নিহত: ৫ যাত্রী আহত বাবুগঞ্জে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান সিলেটে ঈদকে টার্গেট করে বেড়েছে ছিনতাই ঝালকাঠি পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের অংশীজন সম্মেলন অনুষ্ঠিত দামুড়হুদায় বিজিবির হাতে কষ্টিপাথর ক্রয়ের ৩ জেলার ৬ জনকে টাকা ও মাইক্রোবাস ও মোবাইল সেটসহ গ্রেফতার
মোটরসাইকেল থামিয়ে ঘুষ নেওয়ায় তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার। আজকের ক্রাইম-নিউজ

মোটরসাইকেল থামিয়ে ঘুষ নেওয়ায় তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: বগুড়ার গাবতলীত মোটরসাইকেল চালককে আটক করে জোরপূর্বক টাকা নেওয়ার অভিযোগে বগুড়ার গাবতলী থানায় অফিসার ইনচার্জসহ (ওসি সার্বিক) তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার এবং স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে।
এরা হলেন, থানার ওসি সাবের রেজা আহম্মেদ, বাগবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (আইসি) ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ মুসা এবং এএসআই নুর মোহাম্মদ।

জানা গেছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ২১ এপ্রিল বগুড়া জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করে জনগণের চলাচল সীমিত করা হয়। এ অবস্থায় গত ২৬ এপ্রিল শাজাহানপুর উপজেলার বাসিন্দা হাশেম আলী মোটরসাইকেল যোগে গাবতলী থানাধীন বাগবাড়ী এলাকায় যান। সেখানে বাগবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই নুর মোহাম্মদ মোটরসাইকেলসহ হাশেম আলীকে আটক করেন। পরে ১০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে মোটরসাইকেলসহ তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় ।

সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাবার পর বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞার নির্দেশে গত ২৮ এপ্রিল এএসআই নুর মোহাম্মদকে বাগবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র থেকে প্রত্যাহার করে বগুড়া পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়। এ ঘটনায় অভিযুক্ত নুর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে অভিযোগটির সত্য মিথ্যা যাচাই করার জন্য গাবতলী থানার অফিসার ইনচার্জ সাবের রেজা আহম্মেদকে নির্দেশ দেন বগুড়া পুলিশ সুপার মুহা আলী আশরাফ ভূঞা।

কিন্তু অভিযোগ তদন্তকালে ওসি সাবের রেজা আহম্মেদ এবং বাগবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ মূসা তদন্তের সকল নিয়ম নীতি ভঙ্গ এবং দায়িত্ব অবহেলা করে অভিযোগকারীর উপর চাপ সৃষ্টি করেন এবং তার সাথে অসদাচরন করেন। পরে বিষয়টি বগুড়ার পুলিশ সুপার অবগত হবার পরপরই ৩০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাতে অপর দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে স্ট্যান্ড রিলিজ করার আদেশ প্রদান করেন। তার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পুলিশ সদর ঢাকার এক আদেশে ওই তিন কর্মকর্তাকে খাগড়াছড়ি আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নে বদলী করা হয় । ঘটনার সতত্য নিশ্চিত করেছেন গাবতলী সার্কেলের সিনিয়র এএসপি সাবিনা ইয়াসমিন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019