২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৩ অপরাহ্ন, ১৮ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে অটোচালকের গলায় ছুরি বসিয়ে ব্যাটারি ছিনতাই,, দম্পতিসহ আটক–৪ চুয়াডাঙ্গায় তাপপ্রবাহে চলেছে শিক্ষার্থীদের ক্লাস, তবে টিনের ঝুপড়িতে গজিয়ে ওঠা দর্শনার কিন্ডারগার্টেন স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা পড়েছে বিপকে মহান মে দিবস- ২০২৪ উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত পবিপ্রবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ২০২৪ উদযাপন চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বানারীপাড়ায় ২ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর দেশপ্রেম না থাকলে কৃষিখাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সম্ভব হতো না- পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী নীলফামারীর ডিমলায় বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় UNDP এবং টুরিস্ট পুলিশ ঢাকা রিজিয়নের পর্যটনের উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে মতবিনিময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপির লজ্জা পাওয়া উচিত: কাদের
৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে পারেননি। আজকের ক্রাইম নিউজ

৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে পারেননি। আজকের ক্রাইম নিউজ

অনলাইন ডেস্ক::: নিজে সন্তান জন্মদানে অক্ষম ছিলেন। তবে সন্তানের আকাঙ্খা ছাড়তে পারেননি। তাই ফন্দি এঁটে বন্ধুকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন স্ত্রীকে গর্ভবতী করার।
বন্ধুও তেমনই! মোট ৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে পারেননি। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে বন্ধুর বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করেছেন তানজানিয়ার পুলিশকর্মী দারিয়াস মাকামবাকো।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, বিয়ের ছয় বছরে পর সন্তান না হওয়ায় অদ্ভুত এক ফন্দি আসে দারিয়াসের মাথায়।

৫২ বছরের বন্ধু ইভান্স মাস্তানোর দ্বারস্থ হন দারিয়াস। বন্ধুকে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আমার স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে হবে। প্রথমে রাজি না হলেও, ২০ লাখ তানজানিয়ান সিলিং অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ হাজার টাকায় রাজি হন ইভান্স। শর্ত, আগামী ১০ মাসে সপ্তাহে তিনবার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে হবে।

মোট ৭৭ বার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন ইভান্স। তবে ফল মেলেনি। পরে চিকিৎসকরা জানান, ইভান্সও দারিয়াসের মতো বন্ধ্যা। যদিও চিকিৎসকদের এই দাবি স্বীকার করতে রাজি নন ইভান্স। কারণ তার দুই সন্তান রয়েছে। পরে অশান্তির জেরে ইভান্সের স্ত্রী স্বীকার করতে বাধ্য হন, ওই সন্তানেরাও ইভান্সের নয়। বরং তার ভাই এডওয়ার্ডের।

তবে দারিয়াস মাকামবাকো এই যুক্তিতে খুশি হননি। টাকা ফেরত চেয়ে মামলা করেন বন্ধু ইভান্সের বিরুদ্ধে। তবে ইভান্সের দাবি, ‘আমি কোনো ধরনের গ্যারান্টি দিইনি। তাহলে টাকা ফেরত কেন?’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019