০৩ মে ২০২৪, ১২:১৭ পূর্বাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন ঝালকাঠিতে আর ডি এফ’র কিশোরী কর্মী সহ দুই কিশোরীর বাল্য বিয়ে পন্ড ও আর্থিক জরিমানা দামুড়হুদায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় নির্বাচনী ভোটযুদ্ধে চেয়ারম্যান পদে ২জন সহ প্রার্থী হয়েছে ১৩ জন বাকেরগঞ্জের দাড়িয়ালে সড়ক নির্মানে দূর্নীতি ও অনিয়ম
ইয়াবা-গুলি রেখে ব্যবসায়ীকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেরাই ধরা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

ইয়াবা-গুলি রেখে ব্যবসায়ীকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেরাই ধরা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স
চট্টগ্রামে ইয়াবা এবং গুলি রেখে এক ব্যবসায়ীকে ফাঁসাতে গিয়ে গোয়েন্দা পুলিশের জালে ধরা পড়েছে ৫ যুবক। আটককৃতরা নিজেরাই অভিযানের জন্য তথ্য দিয়েছিল। পরে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ এ ঘটনার রহস্য উন্মোচন করেছে।

পুলিশ জানায়, সকালে নগরীর খুলশি এলাকায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক হিসেবে যায় এক যুবক। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢোকার পর সোফায় বসে এক যুবক পকেট থেকে দুটি প্যাকেট বের করে লুকিয়ে রাখছে। পরে ওই যুবকই গোয়েন্দা পুলিশকে তথ্য দেয় ইয়াবা এবং গুলি থাকার। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ২০০ পিস ইয়াবা এবং ৫ রাউন্ড শটগানের কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
সিসিটিভি ফুটেজ অনুসন্ধানে মেলে পুরো ঘটনায় আটককৃতদের জড়িত থাকার প্রমাণ। অভিযান চালিয়ে একে একে ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানায়, ইফতেখার নামে একজনের হয়ে টাকার বিনিময়ে তারা ওই ব্যবসায়ীকে ফাঁসাতে গিয়েছিল।
রোববার (২১ ফেব্রুয়ারি) সিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ মো. আবদুর রউফ বলেন, গোপন তথ্যের মাধ্যমে ফোন আসে টাক মাথার চিকিৎসা হয় হেয়ার অ্যান্ড ফেয়ার এ প্রতিষ্ঠানে গেলে ইয়াবা এবং কার্তুজ পাওয়া যাবে। এ তথ্যর ওপর ভিত্তি করে আমরা সেখানে যাই এবং সোর্সের দেখানো মতে সেগুলো পাই। তারপর সন্দেহ হয়, আমাদের পর্যালোচনায় দেখতে পাই আমাদের যে তথ্যদাতা যে ব্যক্তি তার সঙ্গে লিঙ্কআপ একটি ছেলে কিছুক্ষণ আগেই সেখানে ঢুকেছিল এবং সোফার নিচে কিছু জিনিস লুকিয়ে রাখছিল। দোকানের ফুটেজে দেখা যায়। তারপর আমরা ধরে ফেলি তাদের চালাকি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019