০৩ মে ২০২৪, ০৫:১৩ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
তিন বছর পর জামিনে কারামুক্ত মামুনুল হক দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস পাওনা টাকা না পেয়ে বন্ধুর স্ত্রীকে বিয়ে, অতঃপর… সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন
মন্ত্রীর স্ত্রী পরিচয়ে খাস কামরায় ঢুকে বিচারককে হুমকি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

মন্ত্রীর স্ত্রী পরিচয়ে খাস কামরায় ঢুকে বিচারককে হুমকি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স
মন্ত্রীর স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে জামালপুরে বিচারকের ব্যক্তিগত কক্ষে (খাস কামরা) প্রবেশ করে হুমকি দেয়ার ঘটনায় আরিফা বেগম (৩৫) নামে এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জামালপুরের অতিরিক্ত সহকারী জজ আদলতের বিচারক মো. ইকবাল মাহমুদের খাস কামরা থেকে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

আটক আরিফা বেগম জামালপুর সদর উপজেলার রানাগাছা ইউনিয়নের কানিল এলাকার মো. শফিকুল ইসলামের স্ত্রী।

জামালপুর ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘গত সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকালে সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহাব মিঞার নাতির পরিচয়ে জামালপুরের অতিরিক্ত সহকারী জজ আদালতের বিচারক একেএম ছিফাতুল্লাহর মোবাইল ফোনে কল দেন জামালপুর সদরের কানিল এলাকার মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি একটি মামলার আদেশ কি হয়েছে তা জানতে চেয়ে হুমকি দেন। এরপর থেকে শফিকুল ইসলাম ছাড়াও একনারী একাধিকবার ফোন করে হুমকি দেয়া অব্যহত রাখেন। এ ঘটনায় পরদিন মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) অতিরিক্ত সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার মো. মাহবুবুর রহমান জামালপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আরিফা বেগম নামে ওই নারী সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের বিচারক মো. ইকবাল মাহমুদের ব্যক্তিগত কক্ষে (খাস কামরা) প্রবেশ করে নিজেকে মন্ত্রীর স্ত্রী পরিচয় দেন। এসময় তাদের বিরুদ্ধে কেন থানায় জিডি করা হয়েছে এ বিষয়ে হুমকি দিতে থাকেন। পরে ল্যান্ডসার্ভে ট্রাইব্যুনালের বিচারকসহ কয়েকজন বিচারক ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে কোর্ট পুলিশে সোপর্দ করেন।

একই আদালতের সেরেস্তাদার মো. মাহবুবুর রহমান বাদী হয়ে সদর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।

কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক রুবেল মিয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019