২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন, ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঘোড়াঘাটে নাশকতার দুই মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী কারাগারে ঘোড়াঘাটে পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০ রাত ১টার মধ্যে তীব্র ঝড়ের আশঙ্কা, হুঁশিয়ারি সংকেত পুড়ে ছাই আইসিইউ, অসংখ্য যন্ত্রপাতির ক্ষতি চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ রেকর্ড,হিট ওয়েভের সতর্কবার্তা বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা রাজনৈতিক নয়: প্রধানমন্ত্রী ঢাকা শিশু হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট দেশে তিনদিনের হিট অ্যালার্ট জারি গাড়ি-বাড়ি নিয়ে শো-অফ, ভুয়া ভিসা বিক্রি করে রাতারাতি কোটিপতি মামুন বানারীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ফুলেল শুভেচ্ছায সিক্ত মেনন
মন্ত্রীর স্ত্রী পরিচয়ে খাস কামরায় ঢুকে বিচারককে হুমকি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

মন্ত্রীর স্ত্রী পরিচয়ে খাস কামরায় ঢুকে বিচারককে হুমকি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স
মন্ত্রীর স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে জামালপুরে বিচারকের ব্যক্তিগত কক্ষে (খাস কামরা) প্রবেশ করে হুমকি দেয়ার ঘটনায় আরিফা বেগম (৩৫) নামে এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জামালপুরের অতিরিক্ত সহকারী জজ আদলতের বিচারক মো. ইকবাল মাহমুদের খাস কামরা থেকে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

আটক আরিফা বেগম জামালপুর সদর উপজেলার রানাগাছা ইউনিয়নের কানিল এলাকার মো. শফিকুল ইসলামের স্ত্রী।

জামালপুর ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘গত সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকালে সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহাব মিঞার নাতির পরিচয়ে জামালপুরের অতিরিক্ত সহকারী জজ আদালতের বিচারক একেএম ছিফাতুল্লাহর মোবাইল ফোনে কল দেন জামালপুর সদরের কানিল এলাকার মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি একটি মামলার আদেশ কি হয়েছে তা জানতে চেয়ে হুমকি দেন। এরপর থেকে শফিকুল ইসলাম ছাড়াও একনারী একাধিকবার ফোন করে হুমকি দেয়া অব্যহত রাখেন। এ ঘটনায় পরদিন মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) অতিরিক্ত সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার মো. মাহবুবুর রহমান জামালপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আরিফা বেগম নামে ওই নারী সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের বিচারক মো. ইকবাল মাহমুদের ব্যক্তিগত কক্ষে (খাস কামরা) প্রবেশ করে নিজেকে মন্ত্রীর স্ত্রী পরিচয় দেন। এসময় তাদের বিরুদ্ধে কেন থানায় জিডি করা হয়েছে এ বিষয়ে হুমকি দিতে থাকেন। পরে ল্যান্ডসার্ভে ট্রাইব্যুনালের বিচারকসহ কয়েকজন বিচারক ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে কোর্ট পুলিশে সোপর্দ করেন।

একই আদালতের সেরেস্তাদার মো. মাহবুবুর রহমান বাদী হয়ে সদর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।

কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক রুবেল মিয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019