২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৮ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, মঙ্গলবার, ৯ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঝালকাঠি ডিবি পুলিশের অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী আটক বিএনপি’র কর্মী বিষপান ও আঘাতপ্রাপ্ত অবস্থায় উদ্ধার মোংলায় নদীভাঙনে ঝুঁকিপূর্ণ ঘাটে চলছে পারাপার বিপদে হাজারো গার্মেন্টস শ্রমিক,ভাঙন রোধে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় অগ্রগতি থমকে বানারীপাড়ায় এক বছরের শিশুর গলায় ধারালো অস্ত্র ধরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: টাকা ও স্বর্নালঙ্কার লুট মোরেলগঞ্জে আধুনিক বাংলা-চায়না হাসপাতাল স্থাপনের দাবি স্থানীয়দের বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন দর্শনায় লোকমোর্চোর আলোচনা সভা ঢাকাস্থ বাবুগঞ্জ উপজেলা জাতীয়তাবাদী ফোরামের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আলমডাঙ্গায় সাটারগান ও চাইনিজ কুড়ালসহ ১ জনকে গ্রেফতার সরাসরি ভোটে চেয়ারম্যান-মেয়র নির্বাচন বাতিলের প্রস্তাব
নলছিটিতে ডাক্তারের সীল জালিয়াতি করে পাসপোর্ট সত্যায়িত করার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে

নলছিটিতে ডাক্তারের সীল জালিয়াতি করে পাসপোর্ট সত্যায়িত করার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : ঝালকাঠির নলছিটিতে বরিশাল শেবাচিমের(অবসরপ্রাপ্ত) ডাক্তার অমিতাভ সরকারের ব্যবহৃত অনূরুপ সীল জালিয়াতি করে পাসপোর্ট ও জাতীয়পরিচয়পত্র সত্যায়িত করার অভিযোগে মিজানুর রহমান মিজান(৩৮) নামের একজনকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার(০৮ জানুয়ারী) তাকে নলছিটি থানা সড়কে অবস্থিত তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে আটক করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. আব্দুস ছালাম।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার জনৈক ব্যক্তি পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের আবেদনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে গেলে সেখানে ওই ব্যক্তির পাসপোর্ট ও জাতীয়পরিচয়পত্রে ডাক্তার অমিতাভ সরকারের সীল ও স্বাক্ষর দেখে তার সন্দেহ হয়। পরবর্তীতে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি মিজানুর রহমান মিজানের কথা বলেন। মিজানকে আটক করলে তিনি সীল ও স্বাক্ষর জালিয়াতি করে নিজেই দেয়ার কথা স্বীকার করেন। এসময় তার কাছ থেকে নকল সীল উদ্ধার করা হয়। মিজানুর রহমান মিজান পৌর এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলামের পুত্র। তিনি থানা সড়কে একটি ফার্মেসী পরিচালনা করেন।
এ ব্যাপারে নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. আব্দুস ছালাম জানান, ডাক্তার অমিতাভ সরকারের সীল ও স্বাক্ষর দেখে আমার সন্দেহ হওয়ায় ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করি আপনি কবে এটা তার কাছ থেকে সত্যায়িত করেছেন। তখন তিনি বলেন আমি কখনো ডাক্তার অমিতাভ সরকারের কাছে যাইনি। পরে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে মিজানুর রহমান মিজানের কথা জানতে পেরে তাকে আটক করি। তার ব্যাপারে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019