১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন, ১২ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি, সোমবার, ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল বেলর্স পার্কে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের রাত ৮ টার পর দেখা গেলে আইনগত ব্যবস্থা। বানারীপাড়ায় যুবলীগ নেতার পা ভেঙ্গে দিল প্রতিপক্ষরা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কে জিম্মি করে হত্যার চেষ্টা অ্যাম্বুলেন্সে চালক শাহাদাৎ আটক ঝালকাঠিতে বিডিআর কল‍্যাণ পরিষদের ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গা জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির উদ্যোগে আলোচনা সভা চুয়াডাঙ্গার কবরস্থান থেকে হাত-পা বাধা অচেতন সেনা পোশাকের ১ ব্যাক্তি উদ্ধার বানারীপাড়ায় শীর্ষ মাদক কারবারি শাকিল গ্রেফতার শনিবার থেকে ইন্টারনেট, মোবাইল ব্যবহারসহ প্রায় ১০০ পণ্যে খরচ বাড়ছে বরিশালে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি কোপে যুবলীগ নেতার পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন পাঠ্যবইয়ে আ’লীগ বৃহত্তম দল, বিএনপির জন্ম সামরিক শাসনামলে
নলছিটিতে ডাক্তারের সীল জালিয়াতি করে পাসপোর্ট সত্যায়িত করার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে

নলছিটিতে ডাক্তারের সীল জালিয়াতি করে পাসপোর্ট সত্যায়িত করার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : ঝালকাঠির নলছিটিতে বরিশাল শেবাচিমের(অবসরপ্রাপ্ত) ডাক্তার অমিতাভ সরকারের ব্যবহৃত অনূরুপ সীল জালিয়াতি করে পাসপোর্ট ও জাতীয়পরিচয়পত্র সত্যায়িত করার অভিযোগে মিজানুর রহমান মিজান(৩৮) নামের একজনকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার(০৮ জানুয়ারী) তাকে নলছিটি থানা সড়কে অবস্থিত তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে আটক করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. আব্দুস ছালাম।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার জনৈক ব্যক্তি পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের আবেদনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে গেলে সেখানে ওই ব্যক্তির পাসপোর্ট ও জাতীয়পরিচয়পত্রে ডাক্তার অমিতাভ সরকারের সীল ও স্বাক্ষর দেখে তার সন্দেহ হয়। পরবর্তীতে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি মিজানুর রহমান মিজানের কথা বলেন। মিজানকে আটক করলে তিনি সীল ও স্বাক্ষর জালিয়াতি করে নিজেই দেয়ার কথা স্বীকার করেন। এসময় তার কাছ থেকে নকল সীল উদ্ধার করা হয়। মিজানুর রহমান মিজান পৌর এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলামের পুত্র। তিনি থানা সড়কে একটি ফার্মেসী পরিচালনা করেন।
এ ব্যাপারে নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. আব্দুস ছালাম জানান, ডাক্তার অমিতাভ সরকারের সীল ও স্বাক্ষর দেখে আমার সন্দেহ হওয়ায় ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করি আপনি কবে এটা তার কাছ থেকে সত্যায়িত করেছেন। তখন তিনি বলেন আমি কখনো ডাক্তার অমিতাভ সরকারের কাছে যাইনি। পরে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে মিজানুর রহমান মিজানের কথা জানতে পেরে তাকে আটক করি। তার ব্যাপারে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019