২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে তীব্র গরম ও তাপদাহে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, বানারীপাড়ায় বৃষ্টি কামনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় দর্শনায় তৃষ্ণার্থ পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ,স্যালাইন এবং শরবত পানি বিতরণ ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক- হেলপার নিহত ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রতীক পেয়ে ভোটের মাঠে প্রার্থীরা সুন্দরগঞ্জে যুবলীগ নেতা আজমের উপর দুর্বৃত্তদের হামলা চুয়াডাঙ্গায় রাতে বাবাকে নিতে আসতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলের মুত্যু, দু’ বন্ধু মারাত্নক জখম বানারীপাড়ায় বসতঘরে লাগা আগুনে শতবর্ষী বৃদ্ধার করুন মৃত্যু ! বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সিলেটে বৈশা বিল নিয়ে উত্তেজনা।

সিলেটে বৈশা বিল নিয়ে উত্তেজনা।

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেট জেলার সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বৈশা বিল নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। জানাগেছে, জগন্নাথপুর উপজেলার বাউধরন গ্রাম এলাকায় হাওরে বৈশা বিল নামের একটি জলমহাল রয়েছে। বিলটি এক সময় সরকার লীজ দিলেও গত কয়েক বছর ধরে লীজ প্রদান করা হচ্ছে না। এ সুযোগে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল বিলের মাছ আহরণ করছে। এবার বিল শুকিয়ে মাছ ধরার জন্য পানির মেশিন বসানো হয়। এতে বিলের পানি কমে যাওয়ায় বিল পাড়ে থাকা বোরো জমিগুলো হুমকির মুখে পড়েছে।
এ ঘটনায় বাগময়না গ্রামের ছানু মিয়া নামের এক কৃষক জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আমার মালিকানা জমির নিকটবর্তী সরকারি জলমহাল বৈশা ও চাতল বিল রয়েছে। বাউধরন গ্রামের প্রভাবশালী সজ্জাদ খাঁ ও তার ছেলে হবিব খাঁ, ছমরু মিয়ার ছেলে মাসুক মিয়া ও খাগাউড়া গ্রামের সাবাজ উল্লার ছেলে গোলাপ মিয়া সহ ১০/১৫ জন লোক জোরপূর্বক ৫টি সেচ মেশিন দিয়ে জলমহাল গুলো শুকিয়ে নিচ্ছে। এতে আমাদের বোরো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
রোববার সরজমিনে দেখা যায়, বিল সেচ চলছে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে জগন্নাথপুর থানার এসআই অনিক চন্দ্র দেবের নেতৃত্বে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত সজ্জাদ খাঁ সহ তার লোকজন জানান, বিদ্যাভূষন নামের এক ব্যক্তির হয়ে তারা বিল ফিশিং করছেন। তবে বিদ্যাভূষন চন্দ্র জানান, এ বিলের জমির মালিকানা নিয়ে উচ্চ আদালতে আমার মামলা চলছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মামলার কারণে বিলটি সরকার লীজ না দেয়ায় আমি ফিশিং করছি। জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, বিলের পানি সেচ বন্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019