০৭ মে ২০২৪, ০২:৫১ পূর্বাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘূর্ণিঝড় ও কালবৈশাখীর আশঙ্কা বরগুনায় ডলার ও রিয়াল প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান
গাঁজা বেচে মাসে ৪ কোটি টাকা আয়। আজকের ক্রাইম-নিউজ

গাঁজা বেচে মাসে ৪ কোটি টাকা আয়। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স
তিনি পেশায় ছিলেন একজন বক্সার। পৃথিবীর নামকরা কয়েকজন বক্সারের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। অ্যাডভেঞ্চার সিনেমার মতো তার চলার পথ। জীবনে প্রচুর অর্থকড়ি কামিয়েছেন। সেসব অর্থবিত্ত তাকে সময়মতো ছেড়েও গেছে। তার নাম মাইক টাইসন। এই কিংবদন্তি বক্সার এবার গাঁজার ব্যবসা করে বাজিমাত করলেন। তার অর্থনৈতিক জীবনের উত্থান-পতনের মধ্যে যুক্ত হলো নতুন একটি ব্যাপার। তা হলো তিনি প্রতি মাসে গাঁজা বিক্রি করেই আয় করেন বাংলাদেশি টাকায় প্রায় চার কোটি টাকা। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ডেইলি স্টার ইউকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এর বিস্তারিত।

টাইসন ক্যারিয়ারে আয় করেছিলেন ৫৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪ হাজার ৯৫০ কোটি টাকারও বেশি। সেখান থেকেই এক সময় তিনি দেউলিয়া হতে বসেছিলেন। তবে গাঁজার ব্যবসায় ভাগ্য ফিরেছে তার। তিনি এখন পুরোদস্তুর গাঁজাচাষি ও ব্যবসায়ী।
তিনি এককালে পরিচিত ছিলেন আয়রন ম্যান হিসেবে তবে ধর্ষণ আর মাদক মামলায় জেল খাটার পর তাকে ‘দ্য ব্যাডেস্ট ম্যান অন দ্য প্লানেট’ হিসেবেও আখ্যা দেওয়া হয়। টাইসনের এই গাঁজা কোম্পানির নাম টাইসন র‍্যাঞ্চ। ক্যালিফোর্নিয়ায় গাঁজা চাষ বৈধ বলে কোনো আইনি ঝামেলাও পোহাতে হচ্ছে না আলোচিত সাবেক এই বক্সারকে।

টাইসন প্রতিষ্ঠিত গাঁজা চাষের কোম্পানির নাম ‘টাইসন র‍্যাঞ্চ’। এবার আর বেআইনি কিছু করছেন না তিনি। কারণ ১৬ হেক্টর জমির ওপর গড়ে ওঠা গাঁজার ফার্মটি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। এই রাজ্যে গাঁজার ব্যবহার বৈধ। নিজেকে তিনি সেরা গাঁজার প্রস্তুতকারক দাবি করেছেন। তার উৎপাদিত গাঁজা তিনি নিজেও পরখ করে দেখেন বলেও জানা গেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019