২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন, ১৪ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বুধবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ ও মোনাজাত বানারীপাড়ায় অগ্নিকান্ডে দিনমজুরের বসতঘর ভস্মিভূত: খোলা আকাশের নীচে সপরিবারে মানবেতর জীবন! ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কৌশলী বিএনপির একাংশ ভোটের মাঠে, একাধিক প্রার্থী আ.লীগের বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ নলছিটিতে গৃহবধূর হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ গাইবান্ধায় মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ বোরকা পরে বালিকা মাদরাসায় যুবক, ধরা পড়ে খেলেন গণপিটুনি ২৪ বছর কারাভোগ শেষে ভ্যান নিয়ে বাড়ি ফিরলেন ওলিউল কাতারের সঙ্গে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
লালমোহনে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে টাকা আত্মসাৎ করলেন প্রধান শিক্ষক। আজকের ক্রাইম-নিউজ

লালমোহনে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে টাকা আত্মসাৎ করলেন প্রধান শিক্ষক। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স:: ভোলার লালমোহনে ১২৯ নং ষাটদরুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে বরাদ্দকৃত স্লিপ, প্রাক প্রাথমিক ও রুটিন মেন্টেনেসের টাকা আত্নসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপোরে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন সভাপতি মো. ইমাম হোসেন লালমোহন উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। লিখিত অভিযোগে থেকে জানা যায়, ষাটদরুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সিরাজুল আলম ২০১৮-২০১৯ এবং ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে স্লিপের ৫০ হাজার, প্রাক প্রাথমিকের ১০ হাজার এবং রুটিন মেন্টেনেস এর ৪০ হাজার এক বছরে ১ লক্ষ করে মোট ২ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সভাপতি মোট ২ বার ৫০ হাজার করে ২টি চেকে স্বাক্ষর করেছেন। বাকী টাকার স্বাক্ষর সভাপতির কাছ থেকে নেয়া হয়নি। প্রধান শিক্ষক সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে বাকী টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। টাকা উত্তোলন করেও এ দিয়ে বিদ্যালয়ের কোনো কাজ করেননি বলে জানা গেছে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির প্রাক্তন সভাপতি ও জমি দাতা ইমাম হোসেন জানান, আমি বিদ্যালয়ের সভাপতি ছিলাম। আমি জানিনা স্লীপের টাকা কিভাবে খরচ করা হয়েছে। আমার থেকে প্রধান শিক্ষক ৫০ হাজার করে ২টি চেকে স্বাক্ষর নিয়েছিল। প্রধান শিক্ষক বলেছিল টাকা উঠিয়ে বিদ্যালয়ের কাজ করবে। কিন্তু গত ২ অর্থবছরের কোন কাজ না করে প্রধান শিক্ষক ওই টাকা নিজে আত্মসাৎ করেছেন। এমন কি আমার স্বাক্ষর জাল করে ব্যাংক থেকে টাকা উঠিয়ে নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। আমি এর উপযুক্ত বিচার চাই।
এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক সিরাজুল আলম বলেন, উপজেলা শিক্ষা অফিসার এ ব্যাপারে আমাকে কল করেছে, বলেছে তদন্ত করা হবে। দেখা যাক তদন্তে কি হয়।
এ ব্যাপারে লালমোহন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আক্তারুজ্জামান মিলন জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি এবং ২জন এটিওকে সদস্য করে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পেলে প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019