২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
আজ থেকে ঢাকায় শুরু হল এশিয়া- প্যাসিফিক বধির দাবা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪ “””””””””””””””” উদ্বোধন করলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ রিয়াজ হোসেন খান পিপিএম। এডিশনাল এসপি পদে পদোন্নতি পাওয়ায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বরিশাল জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্দেশ না মানলে ব্যবস্থা: কাদের বানারীপাড়ায় ১৩ বছরের কিশোরীকে অপহরণ করে ৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ লম্পট গ্রেফতার আজ আকাশে দেখা মিলবে গোলাপী চাঁদ এক রাতেই ৮০ বার কাঁপলো তাইওয়ান! চুয়াডাঙ্গায় সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি ভোলায় পোস্ট অফিসে আইসক্রিমের ব্যবসা পটুয়াখালীতে মাদক অভিযানে গিয়ে ৩ পুলিশ সদস্য আহত চুয়াডাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ ও মোনাজাত
ঘুষ ছাড়া মেলে না ড্রাইভিং লাইসেন্স। আজকের ক্রাইম-নিউজ

ঘুষ ছাড়া মেলে না ড্রাইভিং লাইসেন্স। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক

ঘুষ না দিলে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় পাস মেলেনা রাজধানীর ইকুরিয়া বিআরটিএর আঞ্চলিক অফিসে। আর গাড়ির মালিকানা পরিবর্তন ও ফিটনেস সনদের জন্যও ঘুষ লেনদেন যেন বাধ্যতামূলক। অন্তত ১০ লাখ টাকার ঘুষ লেনদেন হয় এই সরকারি দপ্তরে।

২৯, অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালে লাইসেন্স পরীক্ষার বিষয়ে জানতে ইকুরিয়া বিআরটিএ আঞ্চলিক কার্যালয়ে যায়- ইনডিপেনডেন্ট টিম। এ সময় হাতে কাগজ দেখেই এগিয়ে আসেন আনসার সদস্যরা। পরে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে পরীক্ষা দেয়ার জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়। সেই সঙ্গে নাম মাত্র পরীক্ষা দিয়ে ২১ দিনের মধ্যেই লাইসেন্স পাইয়ে দেয়ার প্যাকেজ দেন তারা। আবার ঘুষের নির্ধারিত টাকা লেনদেন না হলে আঙ্গুলের ছাপ বা ফিঙ্গার প্রিন্ট সংক্রান্ত জটিলতায় পড়তে হয় আবেদনকারীদের।

হিসেবে দেখা যায়, ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার শুধু ঢাকা মেট্রো সার্কেল থেকে লাইসেন্স পরীক্ষা হয় ২৯৫ জনের, যার মধ্য ফেল ছিল ২৪। আর ঢাকা জেলা সার্কেলের ৪৯০ পরীক্ষাত্রীর মধ্যে পাশ করেনি ৬০জন। সাভার সার্কেলে ৪৮০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেন ৯০ জন।

অভিযোগ আছে, ঘুষ না দিয়ে কোনো না কোনোভাবে লিখিত পরীক্ষা উৎরে গেছেন যারা, তাদের ভোগান্তি পদে পদে।

ভুক্তভোগীরা জানান, এই সরকারি দপ্তরে দিনে ঘুষের লেনদেন হয় প্রায়-১০ লাখ।

তবে কর্মকর্তারা বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ঘুষের বিনিময়ে লাইসেন্স দেয়ার সুযোগ নেই। এছাড়াও মালিকানা পরিবর্তন ও ফিটনেস শাখায় দালালচক্রের তৎপরতা দেখা গেলেও ক্যামেরা দেখলে সরে পরেন তারা।

অনিয়মের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কথা বলতে রাজি হননি বিআরটিএ চেয়ারম্যান । তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন এক পরিচালক।

বিআরটিএ’র অনিয়ম দূর্নীতি দূর করতে সেবাপ্রতিষ্ঠানের ওপর নিয়মিত তদারকি জোরদারের পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019