২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৫ অপরাহ্ন, ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে মাদক মামলার রায়ে অভিযুক্ত খালাস, পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চুয়াডাঙ্গায় ইসলামী নেতাদের নিয়ে পুলিশের মতবিনিময় সভা কে এম পি খালিশপুর থানা পুলিশের অভিযানে অনলাইন ডিজিটালাইজড প্রতারক চক্রের ২সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার। আজ থেকে ঢাকায় শুরু হল এশিয়া- প্যাসিফিক বধির দাবা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪ “””””””””””””””” উদ্বোধন করলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ রিয়াজ হোসেন খান পিপিএম। এডিশনাল এসপি পদে পদোন্নতি পাওয়ায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বরিশাল জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্দেশ না মানলে ব্যবস্থা: কাদের বানারীপাড়ায় ১৩ বছরের কিশোরীকে অপহরণ করে ৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ লম্পট গ্রেফতার আজ আকাশে দেখা মিলবে গোলাপী চাঁদ এক রাতেই ৮০ বার কাঁপলো তাইওয়ান! চুয়াডাঙ্গায় সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি
বিধবা ভাতার কার্ড চেয়ে চেয়ারম্যানের মারধরের শিকার বৃদ্ধা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

বিধবা ভাতার কার্ড চেয়ে চেয়ারম্যানের মারধরের শিকার বৃদ্ধা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: জামালপুর সদর উপজেলার শরিফপুর ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আলম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে এক বৃদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বিধবা ভাতার কার্ড চাওয়ায় ওই বৃদ্ধাকে মারধর করে চেয়ারম্যান দম্পতি।
মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) সকালে ইউপি চেয়ারম্যানের নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন মারধরের শিকার বৃদ্ধা হনুফা বেওয়া। তিনি ওই ইউপির রাঙ্গামাটি গ্রামের আক্কাস আলী শেখের স্ত্রী।

ভুক্তভোগী হনুফা বেওয়া জানান, দুই বছর আগে তার স্বামী মারা যান। এরপর থেকে অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবন চালাচ্ছিলেন তিনি। সাত মাস আগে বিধবা ভাতা কার্ডের জন্য ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করেন। বিনিময়ে পাঁচ হাজার টাকা নেন চেয়ারম্যান। কিন্তু টাকা নিয়েও কার্ড করে দেননি। মঙ্গলবার কার্ডের জন্য বাড়িতে গেলে হনুফা বেওয়াকে মারধর করেন চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আলম ও তার স্ত্রী।

তিনি আরও বলেন, আমি চেয়ারম্যানকে বলেছি- কার্ড না দিলে, আমার টাকা ফেরত দেন। আমার মতো গরিব মানুষের কাছে পাঁচ হাজার টাকা অনেক। এ কথা শুনেই আমাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বেড় করে দেয় আলম চেয়ারম্যান ও তার বউ। এখন ন্যায় বিচার চাইতে থানায় আসছি।

জামালপুর সদর থানার ওসি মো. সালেমুজ্জামান বলেন, বৃদ্ধা নারীকে মারধরের একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আলম বলেন, আমি বা আমার স্ত্রী এমন কোনো ঘটনা ঘটাইনি। ওই বৃদ্ধা আমার বাড়িতে গিয়ে বিধবা ভাতা কার্ডের কথা বললে আমি বলি ভাতা কার্ডের তালিকা পরিষদে আছে। তালিকা দেখে বলতে পারবো আপনার নাম আছে কি না। এরপর আমার স্ত্রী তাকে বুঝিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019