০৩ মে ২০২৪, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন ঝালকাঠিতে আর ডি এফ’র কিশোরী কর্মী সহ দুই কিশোরীর বাল্য বিয়ে পন্ড ও আর্থিক জরিমানা দামুড়হুদায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় নির্বাচনী ভোটযুদ্ধে চেয়ারম্যান পদে ২জন সহ প্রার্থী হয়েছে ১৩ জন বাকেরগঞ্জের দাড়িয়ালে সড়ক নির্মানে দূর্নীতি ও অনিয়ম
স্ত্রীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে থানায় স্বামীর অভিযোগ দায়ের। আজকের ক্রাইম-নিউজ

স্ত্রীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে থানায় স্বামীর অভিযোগ দায়ের। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: আহাম্মদ শরিফ নামে এক কাপড় ব্যবসায়ীর অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া তাকে নানা সময় শারীরিক নির্যাতন করেন। স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া জোরপূর্বক তার কাছে জমি চায়। এ ঘটনায় তার স্ত্রীকে তার পুত্র, মেয়ে, শ্যালক ও ভায়রা সহযোগিতাও করেন।
শেষাবধি নির্যাতনের শিকার ওই কাপড় ব্যবসায়ী নিজেকে বাচাতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তুলে স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগপত্রে স্ত্রীর পাশাপাশি তার পুত্র, মেয়ে, শ্যালক ও ভায়রাকেও আসামি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা থানায় ।

থানা সূত্রে জানা গেছে, আহাম্মদ শরিফ উপজেলার দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের নাছের উদ্দিনের ছেলে। তিনি হাতীবান্ধা শহরে কাপড়ের ব্যবসা করেন। আহাম্মদ শরিফ তার স্ত্রী, পুত্র আহসান হাব্বি মোজাহিদ, মেয়ে আসমাউল হুসনা সোনিয়া, শ্যালক আ. ছালাম রোকন ও ভায়রা কোরবান আলীকে আসামিকে করে একটি অভিযোগ দিয়েছেন।

আহাম্মদ শরিফ তার অভিযোগপত্রে দাবি করেন। তাদের নির্যাতন থেকে বাঁচতে গত ৫ মে আহাম্মদ শরিফকে আদালতের মাধ্যমে স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়াকে তালাক প্রদান করেন। কিন্তু তারপরও গত ১১ জুন তার স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে, শালক ও ভায়রা তাকে নির্যাতন করেন।
আহাম্মদ শরিফ বলেন, ‘আমাকে শুধু আমার স্ত্রী নয়, আমার ছেলেও কয়েকবার নির্যাতন করেছে। এলাকায় গেলে শত শত মানুষ সাক্ষী দেবে।’

তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া বলেন, ‘আমার স্বামী দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চেয়েছিলেন। অনুমতি না দেওয়ায় তিনি আমাকে নির্যাতন করেন।’

হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক বলেন, ‘ইতিমধ্যে সহকারী পুলিশ সুপারসহ আমি সরেজমিন তদন্ত করেছি। পুরো বিষয়টি আরও অধিকতর তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019