২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৪ অপরাহ্ন, ১৩ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
নলছিটিতে গৃহবধূর হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ গাইবান্ধায় মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ বোরকা পরে বালিকা মাদরাসায় যুবক, ধরা পড়ে খেলেন গণপিটুনি ২৪ বছর কারাভোগ শেষে ভ্যান নিয়ে বাড়ি ফিরলেন ওলিউল কাতারের সঙ্গে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই পথিকের তৃষ্ণা নিবারণে নলছিটি ফ্রি পানির বুথ করছে বিডি ক্লিন দামুড়হুদায় স্থানীয় এমপির নিকট আত্নীয় হওয়ায় ঘোষনা দিয়ে উপজেলা আঃলীগের সাঃ সম্পাদকের মনোনয়ন প্রত্যাহার গোবিন্দগঞ্জে অটোবাইক ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা কালে জনতার হাতে ২ জন আটক জাটকা সংরক্ষণ কর্মসূচী উপলক্ষে জনসচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত
আজ ১৯ নভেম্বর বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র. সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ’র। শুভ জন্মদিন

আজ ১৯ নভেম্বর বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র. সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ’র। শুভ জন্মদিন

আজ ১৯ নভেম্বর বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ’র জন্মদিন। শুভ জন্মদিন আলোকিত নগরপিতা সদা হাস্যময় মুখ তাঁর। নগরবাসির সুখ-দুঃখে পাশে থাকেন যিনি। জীবন যাপন করছেন সদা কর্মব্যস্তময় একজন মানুষ হিসেবে। বিত্ত আর বৈভবের চূড়ায় বসেও সাধারণ মানুষ যার প্রিয়, তিনিই আমাদের বরিশালের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। আজ ১৯ নভেম্বর তার ৪৬তম শুভ জন্মবার্ষিকী। জীবনবাদী মানুষ, চিন্তা জাগানিয়া প্রেরণাশক্তি আর নগরের উন্নয়ন যার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, এই শুভক্ষণে তিনি আজ জরুরি কাজে রাজধানীতে অবস্থান করছেন। এই মাহেন্দ্রক্ষণে তাঁর কাছে পৌঁছে যাক আমাদের অশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে ওঠা সহজ-সরল এক মানুষ তিনি। যিনি সারাজীবন হৃদয়ের গহিনে লালন করেছেন প্রগতিশীল রাজনৈতিক দর্শন। এক বছরে নগর পিতার পরিচয়ে ডানায় যুক্ত হয়েছে নতুন পালক। তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মেয়র নির্বাচিত ও নগর রাজনৈতিক সফলতার এক নায়ক। তাঁর আরও একটি খ্যাতি রয়েছে সেটি হলো যুবরতœ। বরিশালের সাধারণ মানুষেরা সুখে দুঃখে যাকে পাশে পান তিনিই সাদিক আবদুল্লাহ। তবে জনপ্রিয়তায় তিনিই এখন নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ ব্যক্তি। ছাত্র, যুবক, বৃদ্ধসহ সবাই তাঁকে ঘিরে আছেন। নেতা-কর্মীদের মধ্যে সাদিকের গ্রহণযোগ্যতা আকাশচুম্বী, কর্মীদের আবেগ ও ভালোবাসার নাম তিনি। এছাড়া বরিশালবাসীর কাছের মানুষ, তাদের ভরসার ঠিকানা সাদিক আবদুল্লাহ। তিনি বরিশালের সফল মেয়র। দাদা আবদুর রব সেরনিয়াবাত ও পিতা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ’র পর, এখন তিনিই দক্ষিণের আলোচিত নেতা। তাঁকে ঘিরেই আবর্তিত মহানগর আওয়ামী লীগ। এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়া সাদিক আবদুল্লাহ’র পিতা পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটির আহবায়ক মন্ত্রী আলহাজ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এমপি ও মাতা সাহান আরা বেগম শহীদ জননী, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও সংস্কৃতিজন। তিন ভাইয়ের মধ্যে বড় সাদিক আবদুল্লাহ তার জীবদ্দশায় নানা ঘাত প্রতিঘাত মোকাবেলা করে আজ নিজেকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। মাত্র দেড় বছর বয়সে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয়েছিলো তাকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাত্রিতে যখন নির্বিচারে হত্যা চালানো হয়েছিল তখন সাদিক ছিলেন তার মায়ের কোলে। সাদিক আবদুল্লাহ মহান আল্লাহতায়ালার প্রতি সবসময় শুকরিয়া আদায় করে বলে থাকেন, হয়তো জনগণের সেবা করার জন্য সেদিন তাকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। আগস্ট ট্রাজেডির পর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে সাদিক আবদুল্লাহকে পলাতক জীবনযাপন করতে হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানসহ ভারত গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছে। সেখান থেকে দেশে ফেরা, আবার আমেরিকায় গিয়ে প্রবাস জীবনযাপন এতো কিছুর মধ্যেও ধৈর্য্য হারাননি তিনি। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সাদিক অনেক উত্থান-পতন দেখেছেন আর অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে তিলে তিলে নিজেকে তৈরি করেছেন। তিনি সক্রিয় রাজনীতি শুরু করেছেন বছর দশেক হলো। এক যুগেরও কম সময় সরাসরি রাজনীতির সাথে জড়িত হলেও এই কম সময়েই তিনি নিজেকে আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। সকল প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে আজ তিনি বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের জন্য একজন অপরিহার্য্য নেতা হিসেবে আর্বিভূর্ত হয়েছেন। তিনি ঘোষণা করেছেন প্রয়োজনে তিনি সহায় সম্বল বেচে দেবেন, তারপরও সংগঠনের কোন নেতাকর্মীকে বিনা চিকিৎসায় অথবা না খেয়ে মরতে দেবেন না। অল্প সময়ের মধ্যে সংগঠনের নেতাকর্মীদের মন জয় করে তিনি যেমন দলে অনেকটা অপ্রতিদ্ব›দ্বী হয়ে উঠেছেন, তেমনি গরিব মানুষসহ সকলের সাথে সহজভাবে মিশে তিনি হয়ে উঠেছেন গণমানুষের একজন। ২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচন করার সুযোগ পান তিনি। অনেকটা আসলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন- এর মতো। তিনি বাজিমাত করে দিয়ে বিপুল ভোটে হলেন সিটি মেয়র। যদিও নিজেকে তিনি নগর পিতা নয় একজন সেবক হিসেবেই ভাবতে পছন্দ করেন। মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ আজ নগরীর সর্বোচ্চ মসনদে আসীন হলেও তিনি সবসময় থাকতে চান জনতার কাতারে। ওয়াক্তের নামাজ অথবা জানাজা নামাজ পড়তে গিয়ে তিনি কখনো সামনের কাতারে দাঁড়ান না। তার মতে প্রধানমন্ত্রী দেরিতে গিয়েও সামনের কাতারে বসাকে অপছন্দ করেন। তাই তিনি এ থেকে বিরত থাকেন। মুক্তা পানি খাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী যেদিন আহবান জানিয়েছেন সেইদিন থেকে তিনি ওই পানি ব্যবহার করছেন। সাদিক আবদুল্লাহ বয়স্কদের যেমন সম্মান করেন, তেমনি ছোটদের স্নেহ করেন। মেয়রের মতে আগে নেতাকে নয় মা-বাবাকে সম্মান করো। মুরুব্বিদের সম্মান করো। কারন সম্মানিত ব্যক্তি সম্মান না পেলে সমাজ ধ্বংস হয়ে যায়। এইতো সেদিন বরিশালে এসে মেয়রর আদব কায়দা আর কর্মতৎপরতা দেখে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ান বরিশালবাসীকে সাদিক আবদুল্লাহ’র সাথে থাকার আহবান জানিয়ে বলেছিলেন, ওর শরীরে বঙ্গবন্ধুর রক্ত, ও বেইমানী করবে না। সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে সাদিক আবদুল্লাহ যেমন সেখানে শুদ্ধি অভিযান চালিয়েছেন, আবার তার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য হয়েছেন মানবিকও। তিনি পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের বেতন বাড়িয়েছেন। অনিয়মিত সকল কর্মচারীর জন্য চালু করেছেন বোনাস। মাসের প্রথম সপ্তাহেই পরিশোধ করা হচ্ছে বেতন। চাকুরি শেষে অবসর যাওয়ার পর যাবতীয় সকল সুবিধা পাওয়ার স্বপ্ন কেউ কখনো দেখেননি। কিন্তু সাদিক আবদুল্লাহ দাবি করার আগেই অবসরে যাওয়া ৪৬ জন স্টাফকে একসাথে তাদের সকল পাওনা পরিশোধ করে দিয়ে বিসিসির ইতিহাসে নজির সৃষ্টি করেছেন। বয়সে নবীন এই মেয়র সকলকে সাথে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন আগামীর বরিশাল গড়ার। তাদের কিভাবে ভালো রাখা যায় তা একাকি ভাবতে তিনি স্ত্রী সন্তানদের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছেন। মেয়র বরিশালের জনগণকে ভাবেন তার পরিবারের সদস্য। এদের ভালবাসা ত্যাগ করা যায় না বলেই তিনি সংসারের মায়া অনেকটাই ত্যাগ করেছেন। এ কারনে কোন ক্ষোভও হয়তো নেই প্রাণপ্রিয় সহধর্মিনী লিপি আবদুল্লাহ’র। আদরের তিন সন্তান পিতা সাদিক আবদুল্লাহ’র স্নেহ ভালবাসা থেকে অনেকটাই বঞ্চিত। তারপরেও তারা তাকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। কারন তাদের বাবার বরিশালের জনগণের প্রতি ভালবাসার পরিমাপটা তারা বুঝতে পারছেন ধীরে ধীরে। তাই বাবাকে অনেক ‘মিস’ করলেও তারাও মানিয়ে নেওয়ার চেস্টা করছেন। ধর্মভীরু সাদিক আবদুল্লাহ নামাজ পড়া নিয়ে যেমন মিথ্যাচার না করতে আহবান জানিয়েছেন, তেমনি কর্মীরা সালাম দিলে তার উত্তর দেয়ার জন্য নিজ সংগঠনের নেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। নগরীর সিনিয়র সিটিজেন ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের জন্য নগর ভবনে একটি হেল্প ডেক্স চালু করেছেন প্রথমবারের মতো। পিতার মতোই তিনিও অলি আউলিয়া, পীর মাশায়েকদের ভক্তি শ্রদ্ধা করেন। সময় পেলই ছুটে যান তাঁদের কবর জিয়ারতের উদ্দেশ্যে। মেয়র ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়িকে মোটেও পছন্দ করেন না। প্রধানমন্ত্রীর শ্লোগান ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ সেটাকে মর্ম বাণী হিসেবে মানেন সাদিক। তিনি ইমামদের জন্য ইমাম ভবন নির্মাণ করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আবার এ বছর মহানগরীর পূজা মন্ডপগুলোতেও অনুদানের অর্থের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। শিশু মনের মানুষ সাদিক আবদুল্লাহ শিশুদের ভীষণ পছন্দ করেন। শিশুবান্ধব নগরী গড়ার জন্য তিনি কাজ করছেন। উৎসবের সময় নতুন পোশাক নিয়ে ছুটে যান এতিমখানাসহ দুস্থ শিশু নিবাস কেন্দ্রগুলোতে। শিশুদের জন্য একটি পার্ক সংস্কারের পাশাপাশি নগরীতে গড়ে তুলেছেন আরেকটি শিশু পার্ক। ঘোষণা দিয়েছেন নগরীর পাড়া মহল্লায় মিনি পার্ক নির্মাণের। মিডিয়াবান্ধব সাদিক আবদুল্লাহ গণমাধ্যম কর্মীদের ব্যাপক মূল্যায়ন করে থাকেন। তিনি মনে করেন রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিকরা একে অন্যের পরিপূরক। কারন সাংবাদিকরা লিখনীর মাধ্যমে জনগণের ভালমন্দ তুলে ধরেন। আর রাজনীতিবিদরা জনকল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন। সংস্কৃতিপ্রেমী সাদিক আবদুল্লাহ তার মায়ের মতো সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পৃষ্ঠপোষকতা করতে পছন্দ করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাদিক প্রায়ই বলে থাকেন, একজন বিবেকহীন শিক্ষিত লোকের চেয়ে একজন দেশপ্রেমিক অশিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধা অনেক ভালো। আর সে কারনেই তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি রক্ষার্থে ত্রিশ গোডাউন এলাকার বধ্যভূমি সংরক্ষণে কাজ শুরু করেছেন। মেয়র হওয়ার আগেই নগরী থেকে মদ, জুয়া, হাউজিসহ অপকর্ম উৎখাত করতে সক্ষম হওয়া সাদিক মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করে বলেছেন, কোন মাদক কারবারীকে ছাড় দেয়া হবে না। আসলে শতভাগ রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সাদিক আবদুল্লাহ একজন মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চান। সস্তা জনপ্রিয়তা নয়, তিনি নগরীর টেকসই উন্নয়নের মতোই মানুষের কাছ থেকে টেকসই ভালবাসা আশা করছেন। তিনি তার উপর ভরসা রাখার কথা বলেন। তিনি দুর্যোগে নগরবাসীর জন্য হাটু সমান পানিতে নামতে পারেন। আবার উৎসবে ঘরে ফেরা মানুষকে নির্বিঘেœ যাতায়াতের জন্য ফ্রি বাস সার্ভিস চালু করে তাদের জন্য নির্ঘুম রাত কাটাতে পারেন। বহু গুণের অধিকারী এই সাদাসিধে মানুষটির জন্মদিনে তাকে অফুরন্ত শুভেচ্ছা জানাই। শুভ এই দিনে তার দীর্ঘায়ূ, সুস্বাস্থ্য ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। এদিকে, বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগ গত রবিবার এক প্রেস বার্তায় মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ’র শুভ জন্মদিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনসহ তার দীর্ঘায়ু কামনা করে আজ আছরবাদ মহানগর ও ৩০ ওয়ার্ডে মাগরিব বাদ মসজিদে মসজিদে দোয়া মোনাজাতের আয়োজন করেছে। এ ছাড়া যোগাযোগ মাধ্যম ফেইস বুক পেইজে স্বপ্নবাজ নগরপিতা সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ‘র জন্মদিনকে ঘিরে যে যার মতো করে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসাসহ অভিনন্দন জানিয়ে বাণী দিয়ে চলেছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019