০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, ২রা রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, রবিবার, ২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দৌলতখানে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত বানারীপাড়ায় নবাগত ডিসি ও এসপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মালিকের স্ত্রীকে বিয়ে, প্রতিশোধ নিতে রাজমিস্ত্রীর বউকে ঘরে তুললেন মালিক দামুড়হুদায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত ঘোড়ঘাটে ২৯টি মন্ডপে বিএনপির আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ বাগেরহাটে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বানারীপাড়ায় ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার রাহাদ সুমন, ঝালকাঠিতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত শেখ হাসিনা ১৫ বছর ধরে যাদেরকে রাজনৈতিকভাবে শত্রু মনে করেছে তাদেরকেই হত্যা করেছে মুয়াযযম হোসেন হেলাল টাবিতে সন্ত্রাসী হালমায় নিহত তোফাজ্জেল হোসেন প্রতিবাদে বরিশালে মানববন্ধন
ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সেলিম প্রধানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুদক।

ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সেলিম প্রধানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুদক।

অনলাইন ডেস্ক:

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের করা মামলায় অনলাইন ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সেলিম প্রধানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুদক।

মামলায় তার বিরুদ্ধে ১২ কোটি ২৭ লাখ ৯৫ হাজার ৭৫৪ টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।
রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুপুর ১২টা থেকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবালের নেতৃত্বে একটি টিম।

গত ১৩ নভেম্বর ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত সেলিম প্রধানের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

সূত্রে জানা গেছে, ১২ কোটি ২৭ লাখ ৯৫ হাজার ৭৫৪ টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে গত ২৭ অক্টোবর দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার বাদী হয়ে সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপরই ৩১ অক্টোবর সেলিম প্রধানের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৩ নভেম্বর শুনানি করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত সাত দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সেলিম প্রধানকে আটক করে র্যাব-১। এরপর তার গুলশান, বনানীর বাসা ও অফিসে অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে ২৯ লাখ টাকা, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ এবং বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ও হরিণের চামড়া জব্দ করা হয়। হরিণের চামড়া উদ্ধারের ঘটনায় ওই দিনই সেলিম প্রধানকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

সেপ্টেম্বরে শুদ্ধি অভিযান শুরুর পর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলা করে দুদক। ঠিকাদার জি কে শামীম, বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক এনু ও তার ভাই রুপন ভূইয়া, বিসিবি পরিচালক লোকমান হোসেন ভূইয়া, কলাবাগান ক্লাবের সভাপতি শফিকুল আলম ফিরোজ এবং যুবলীগের দফতর সম্পাদক আনিসুর রহমান ও তার স্ত্রী সুমি রহমান এবং কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান মিজান, তারেকুজ্জামান রাজীব, ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, এনামুল হক আরমান ও যুবলীগ নেতা জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে আলাদা মামলা করে দুদক।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019