০৩ মে ২০২৪, ০১:২২ পূর্বাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন ঝালকাঠিতে আর ডি এফ’র কিশোরী কর্মী সহ দুই কিশোরীর বাল্য বিয়ে পন্ড ও আর্থিক জরিমানা দামুড়হুদায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় নির্বাচনী ভোটযুদ্ধে চেয়ারম্যান পদে ২জন সহ প্রার্থী হয়েছে ১৩ জন বাকেরগঞ্জের দাড়িয়ালে সড়ক নির্মানে দূর্নীতি ও অনিয়ম
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে চলছে বিশাল দূর্নীতি। আজকের ক্রাইম নিউজ

চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে চলছে বিশাল দূর্নীতি। আজকের ক্রাইম নিউজ

এস এম আবির আহমেদ বিআরটিএ/কোট চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি।

এর কারন কারা কেন্টিনে এক পিচ ডিম আর দুই কুচি আলু ৪০ টাকা,এক পিচ মুরগির মাংস দুই কুচি আলু ৬৫ টাকা,এক পিট গরুর মাংস দুই কুচি আলু ৭০ টাকা, ভাজির দাম ৩৫ টাকা সকালের নাস্তায় পাওয়া যায় ছোট ছোট পড়োটা ১৫ টাকা তার সাথে ভাজির দাম১৫ টাকা এক পিচ গুলের দাম ৩৫ টাকা একটি সিকারেটে (৫) টাকা বেশি এক কাপ চা ১০ টাকা এক পিচ পান ৯ টাকা,(১০) টাকার পাওরুটির দাম (১৫) টাকা,(১০) টাকার বিস্কুটের দাম (১৫) টাকা,এই ভাবে প্রতেক জিনিসের দাম বেশি নিচ্ছে সাধারণ কয়েদি ও হাজতিদের কাছে কারও কিছু বলার নেই।এর কারন হাজতি বা কয়েদি যদি কোন অভিযোগ করে তাহলে কেচ টেবিলে র্নিযাতন করা হয়।এই ভয়ে সবাই চুপচাপ র্নিযাতন নিজের মধ্যে রেখে দেই।তার সাথে দেখা যায় হাজতি হয়ে সুবেদার ও সুপারের সাথে নাস্তা,চা,ভাজা, মুড়ি,তার সাথে মাংস ভাত ও ভালো খাওয়া দাওয়া করছে।সাধারন হাজতি ও কয়েদি এগুলি দেখছে এর কারন টাকা ও ক্ষমতার জোরে এই সব র্দূনীতি সব সময় চলছে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে।তার সাথে সকালে একটা রুটি অল্প তরকারি মাঝে সাঝে একটু সুজি তার কয়েকদিন পর পর অল্প লেবরা খেচুরি দিয়ে সকালের নাস্তা বেলা (১২) টার পর ভাত ডাল আর মুলার সেচকি দিয়ে দুপুরের খাবার আর রাতে ভাত ডাল মুলার সেচকি তার সাথে একটুখানি পাঙ্গাশ মাছ ভাজা সপ্তায় একদিন একটুকরা মাংস দিয়ে খাওয়া দাওয়া করায় চুয়াডাঙ্গায় জেল খানায়।এই ভাবে দিনের পর দিন চলে জেলা কারাগারে।কিন্তু হাজতি ও কয়েদিদের কথা প্রায় (৬) থেকে (৭) মাস মুলার সেক্সি খাওয়াবে অথচ কারা কেন্টিনে টাকার বিনিময়ে ভালো তরকারি পাওয়া যায়।যদি এই তরকারি হাজতি ও কয়েদিদের দেই ভালোই হতো।কিন্তু ভালো তরকারি দিলে কারা কেন্টিনে ব্যবসা চলতো না।আমরা চাই ভালো ভাবে তরকারি রান্না করার দাবি জানাচ্ছি।যাতে করে যাদের টাকা নেই তারা যাতে তিন বেলা দুই মুটো ভালোভাবে খেয়ে বাঁচতে পারে এই দাবি সাধারণ হাজতি ও কয়েদিদের।এরকারন যাদের টাকা আছে তাদের জেলখানা আর যাদের টাকা নেই তাদের কাছে জেলখানা সব থেকে কষ্টের জায়গা হলো জেলখানা।আমরা চাই সবাই মিলে মিসে থাকবে জেলখানায় এমনটায় আসা কয়েদি ও হাজতিদের।আমরা আসায় থাকলাম চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার এক সময় র্দূনীতিমুক্ত হবে, সবার জন্য জেলখাটা সমান হবে,সকল আসাসিদের সমান চোখে দেখা হবে,জেলার, সুপার, সুবেদার সহ মিয়াসাহেব ও জমাদারদের ব্যবহার ভালো হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019