০৪ মে ২০২৪, ০৯:২২ পূর্বাহ্ন, ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
তেঁতুলিয়ায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত জীবননগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র আহ্বায়ক রেজা ও যুগ্ম আহ্বায়ক লাভলু ভাট্টির দল থেকে পদত্যাগ চুয়াডাঙ্গায় বৈদ্যুতিক শটসার্কিট থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ বাড়ি শেষ তিন বছর পর জামিনে কারামুক্ত মামুনুল হক দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস পাওনা টাকা না পেয়ে বন্ধুর স্ত্রীকে বিয়ে, অতঃপর… সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন
কীর্তণখোলা-২ লঞ্চের ক্যান্টিনের সামনে যুবক খুনের আসামি থানা থেকে পলায়ন। আজকের ক্রাইম নিউজ

কীর্তণখোলা-২ লঞ্চের ক্যান্টিনের সামনে যুবক খুনের আসামি থানা থেকে পলায়ন। আজকের ক্রাইম নিউজ

নিউজ ডেস্ক::দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা থেকে ইয়ামিন নামে এক হত্যা মামলার আসামি পালিয়ে গেছে। শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার (০৯ নভেম্বর) ছয় পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

পুলিশ সদস্যরা হলেন- উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সিদ্দিক, মিজান, জহিরুল ইসলামের, কনস্টেবল লতিফ, হাসেম ও অপারেটর রফিক।

ঢাকা জেলা পুলিশের মিডিয়া সেন্টার ইনচার্জ পরিদর্শক শামীম বলেন, এ ঘটনায় ডিএসবির পুলিশ সুপার শরিফুল ইসলামকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ছয় পুলিশ সদস্যকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

গত অক্টোবর মাসের ১৮ তারিখ সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে বরিশালগামী কীর্তণখোলা-২ লঞ্চের ক্যান্টিনের সামনে খুন হন রুবেল (২২) নামে এক যুবক। ওই ঘটনায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে মামলার তদন্তভার পান এসআই আবু সিদ্দিক। তদন্ত শেষে হত্যায় জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়ে আসামি ইয়ামিনকে আটক করা হয়। পরে আসামি ইয়ামিনকে থানায় এনে পরিদর্শক অপারেশনের কক্ষে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এসআই আবু সিদ্দিক ও মিজান।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আসামি ইয়ামিনকে ওই রুমে রেখে এসআই আবু সিদ্দিক ও মিজান বেরিয়ে যান। তাখন সুযোগের সদ্ব্যবহার করে হাতকড়া খুলে কৌশলে ডিউটি অফিসার এসআই জহিরুল ইসলামের সামনে দিয়ে পালিয়ে যান ইয়ামিন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019