২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১২ অপরাহ্ন, ২৫শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি, রবিবার, ১২ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঝালকাঠি জেলা যুবদলের সদস্য মোঃ মিজানুর রহমান রাজুসহ তার গংদের মিথ্যাচার ও অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাংলাবান্ধায় আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস পালিত বরিশাল বিভাগীয় পর্যায়ে জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এর শুভ উদ্বোধন বাংলাদেশেও সব মার্কিন সহায়তা বন্ধ : ইউএসএইড দশমিনায় ইয়াবাসহ প্রকৌশলী গ্রেপ্তার ছয় বছর পরে বানারী পাড়া দক্ষিণ নাজিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শেরে বাংলা স্মৃতি পদক -২০২৪ পেলেন বানারী পাড়ার কৃতি সন্তান হাবিবুর রহমান জুয়েল। গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা তরুণদের রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানাই : তারেক রহমান ঝালকাঠিতে আলোকিত যুব ক্লাব ও পাঠাগার’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
সাবেক এস আই চিন্ময় মিত্রসহ ৩ জনকে মাদক মামলায় সাজা দিয়েছে আদালত। আজকে ক্রাইম নিউজ ডট কম

সাবেক এস আই চিন্ময় মিত্রসহ ৩ জনকে মাদক মামলায় সাজা দিয়েছে আদালত। আজকে ক্রাইম নিউজ ডট কম

বরিশাল কোতয়ালী থানার সাবেক এস আই চিন্ময় মিত্রসহ ৩ জনকে মাদক মামলায় সাজা দিয়েছে আদালত। সোমবার (২১ অক্টোবর) বরিশালের ১ম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এম এ হামিদ বিচারাধীন আদালত চিন্ময়ের উপস্থিতিতে সাজার রায় দেন। রায়ে এস আই চিন্ময় মিস্ত্রিকে ৫ বছর কারাদণ্ডসহ ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাস কারাদণ্ড এবং তার সহযোগী মাদক ব্যবসায়ী নিধু মিস্ত্রি ও রুবেলকে ৩ বছর করে কারাদন্ডসহ ৩ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ মাস করে কারাদণ্ড দেয়া হয়।

তারা চিন্ময় ও বেল্লালের নির্দেশ মত টাকা এস এ পরিবহণ ও বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে পাঠায়। এভাবে নিধু থানা পুলিশ ও আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেয়। মামলাটি তদন্তের জন্য থানা পুলিশ ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়। ডিবি পুলিশের পরিদর্শক রেজাউল ইসলাম রুবেল ও বেল্লালকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে একই ধরনের তথ্য পায়। তিনি ২০১৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর চিন্ময় মিত্রসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেন।

শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন বিচারাধীন আদালত আবেদন না মঞ্জুর করে ৫ জনের বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ১৯(১)এর টেবিল ৩(খ)/২৫ ধারায় চার্জ গঠন করে বিচারের জন্য সাক্ষী তলব করেন। মামলাটি বিচারের জন্য অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বদলী করা হয়।

ওই আদালত ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে দোষী সাব্যস্ত হলে চিন্ময়, নিধু ও রুবেলকে সাজা এবং বেল্লাল ও মাইজ্জা কামালের দোষ প্রমাণিত না হওয়ায় বেকসুর খালাস দেন। রায়ের সময় চিন্ময় ও নিধু উপস্থিত ছিল। রায় শেষে তাদের দুজনকে সাজাভোগে পুলিশ প্রহরায় বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয় এবং রুবেল পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019