১৫ Jul ২০২৫, ০১:৫৯ অপরাহ্ন, ১৯শে মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি, মঙ্গলবার, ৩১শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বাগেরহাটে নারীর গোসলের ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, যুবকের বিরুদ্ধে মামলা কুমিরের সাথে বন্ধুত্ব! বাগেরহাটের যুবক তপু ও ধলা পাহাড় কুমিরের হৃদয়স্পর্শী সম্পর্ক অদম্য লক্ষী দাস স্বেতার স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে চলা ঝালকাঠি জেলার শ্রেষ্ঠ পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক মোঃ মামুন সিকদার নির্বাচিত চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক বৃষ্টির মধ্যে কাজের গতি বাড়াতে বিভিন্ন দপ্তরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের কর্মসূচী হিসেবে চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ বরিশালের রাজপথ কাঁপালো ছাত্রদল নেতা আসিফ আল মামুন ব্যবসায়ী হত্যাসহ সারাদেশে মব সৃষ্টিকারীদের শাস্তির দাবিতে ডিমলায় বিক্ষোভ-সমাবেশ এক যুগ ধরে এসএসসি-তে শীর্ষে বাবুগঞ্জ সরকারি পাইলট বিদ্যালয় সৎ মায়ের হাতে সাত বছরের শিশু খুন!
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

আজকের ক্রাইম ডেক্স::
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে হাসপাতালের নীচ তলায় টিকেট কাউন্টারের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলো- ছিনতাই চক্রের হোতা হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি স্টাফ কোয়ার্টার সংলগ্ন চরেরবাড়ির বাসিন্দা আবুল হোসেন এর স্ত্রী ঝর্ণা বেগম ও মাদারীপুরের বাসিন্দা সুমন হোসেনের স্ত্রী সুমি বেগম (২২)।

শেবাচিম হাসপাতালের গার্ড রুমের দায়িত্বে থাকা কোতয়ালী মডেল থানার এসআই নাজমুল ইসলাম জানান, ‘নগরীর রূপাতলী এলাকার সুমি আক্তার চিকিৎসা নেয়ার জন্য হাসপাতালে আসেন। লাইনে দাড়িয়ে টিকেট কাটার সময় সুমি নামের ছিনতাইকারী তার ব্যাগ খোলার চেষ্টা করলে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ছিনতাইকারী সুমিকে হেফাজতে নেয়।

এসআই নাজমুল জানিয়েছেন, সুমির স্বীকারক্তি অনুযায়ী ছিনতাই চক্রের নিয়ন্ত্রক ঝর্ণা বেগম নামের নারীকে হাসপাতালের বহিঃর্বিভাগ থেকেই আটক করা হয়েছে। তাদের দু’জনকেই কোতয়ালী মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

আটককৃত সুমি জানিয়েছে, ‘সে দীর্ঘ দিন ধরেই হাসপাতালে রোগীর টাকা এবং স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের সাথে জড়িত। প্রতিদিন ৫/৭ হাজার টাকা ছিনতাই করেন। তবে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হলেই ২ হাজার টাকা দিতে হয় ঝর্ণাকে। আর স্বর্ণালংকার পেলে তারও ভাগ নেয় ঝর্ণা। এই চক্রের সঙ্গে আরো বেশ কয়েকজন জড়িত। তাদের সবাইকেই পরিচালনা করে ঝর্ণা।

তবে ঝর্ণার দাবি সে হাসপাতালে রোগীর দালালী করেন। ছিনতাই চক্রের ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না এবং এর সাথে তিনি জড়িতও নন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019