১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন, ৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ২৮শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হিসাবরক্ষকের অপসারণের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম ছাত্র জনতার চুয়াডাঙ্গায় অর্ধশতাধিক মাদক মামলার বিক্রেতা শিবরাসহ আটক ৩ সুন্দরগঞ্জে বিদ্যালয় ভাংচুরের প্রতিবাদে শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলনে ঝালকাঠি জেলা আইনগত সহায়তা প্রদান কমিটির সভা অনুষ্ঠিত তিন ভাই ও ভাগ্নেসহ বরিশাল-২ আসনের সাবেক এমপি শাহে আলমের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও হত্যা চেষ্টার মামলা চাঁদা আদায় নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র ও বিএনপির সংঘর্ষ, আহত ২০ প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে সুন্দরগঞ্জে ত্রাণের চাউল বিতরণ না করায় চেয়ারম্যানকে শোকজ চুয়াডাঙ্গায় চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে কেটে অজ্ঞাত নারীর মৃত্যু কালকিনি মডেল প্রেসক্লাবের পূর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

আজকের ক্রাইম ডেক্স::
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে হাসপাতালের নীচ তলায় টিকেট কাউন্টারের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলো- ছিনতাই চক্রের হোতা হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি স্টাফ কোয়ার্টার সংলগ্ন চরেরবাড়ির বাসিন্দা আবুল হোসেন এর স্ত্রী ঝর্ণা বেগম ও মাদারীপুরের বাসিন্দা সুমন হোসেনের স্ত্রী সুমি বেগম (২২)।

শেবাচিম হাসপাতালের গার্ড রুমের দায়িত্বে থাকা কোতয়ালী মডেল থানার এসআই নাজমুল ইসলাম জানান, ‘নগরীর রূপাতলী এলাকার সুমি আক্তার চিকিৎসা নেয়ার জন্য হাসপাতালে আসেন। লাইনে দাড়িয়ে টিকেট কাটার সময় সুমি নামের ছিনতাইকারী তার ব্যাগ খোলার চেষ্টা করলে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ছিনতাইকারী সুমিকে হেফাজতে নেয়।

এসআই নাজমুল জানিয়েছেন, সুমির স্বীকারক্তি অনুযায়ী ছিনতাই চক্রের নিয়ন্ত্রক ঝর্ণা বেগম নামের নারীকে হাসপাতালের বহিঃর্বিভাগ থেকেই আটক করা হয়েছে। তাদের দু’জনকেই কোতয়ালী মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

আটককৃত সুমি জানিয়েছে, ‘সে দীর্ঘ দিন ধরেই হাসপাতালে রোগীর টাকা এবং স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের সাথে জড়িত। প্রতিদিন ৫/৭ হাজার টাকা ছিনতাই করেন। তবে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হলেই ২ হাজার টাকা দিতে হয় ঝর্ণাকে। আর স্বর্ণালংকার পেলে তারও ভাগ নেয় ঝর্ণা। এই চক্রের সঙ্গে আরো বেশ কয়েকজন জড়িত। তাদের সবাইকেই পরিচালনা করে ঝর্ণা।

তবে ঝর্ণার দাবি সে হাসপাতালে রোগীর দালালী করেন। ছিনতাই চক্রের ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না এবং এর সাথে তিনি জড়িতও নন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019