১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৫ অপরাহ্ন, ১১ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, শনিবার, ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি বিএমপি’র শ্রদ্ধা নিবেদন প্রেমের ফাঁদে ফেলে তরুণীর স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ আত্মসাৎ পালাতে গিয়ে প্রাণ গেল আসামির, তিন পুলিশকে আটকে রেখেছেন স্থানীয়রা ঝালকাঠির রাজাপুরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দাবি করায় হামলা, আহত ৭ দর্শনায় পুলিশের হাতে গ্রেফতার ৪ বানারীপাড়ায় ভোকেশনাল শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নবাগত ইউএনওর মতবিনিময় বরিশাল মেট্রো পলিটন বিএমপি’র কোতোয়ালি মডেল থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও নাসিরের স্ত্রী ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে নিয়ে পালালেন বড় ভাই সুন্দরবন সাব সেক্টরে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার আব্দুল গফফার দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেদিন পাক সেনাদের কাছে মাথা নত করিনি
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

আজকের ক্রাইম ডেক্স::
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে রোগীর টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে হাসপাতালের নীচ তলায় টিকেট কাউন্টারের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলো- ছিনতাই চক্রের হোতা হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি স্টাফ কোয়ার্টার সংলগ্ন চরেরবাড়ির বাসিন্দা আবুল হোসেন এর স্ত্রী ঝর্ণা বেগম ও মাদারীপুরের বাসিন্দা সুমন হোসেনের স্ত্রী সুমি বেগম (২২)।

শেবাচিম হাসপাতালের গার্ড রুমের দায়িত্বে থাকা কোতয়ালী মডেল থানার এসআই নাজমুল ইসলাম জানান, ‘নগরীর রূপাতলী এলাকার সুমি আক্তার চিকিৎসা নেয়ার জন্য হাসপাতালে আসেন। লাইনে দাড়িয়ে টিকেট কাটার সময় সুমি নামের ছিনতাইকারী তার ব্যাগ খোলার চেষ্টা করলে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ছিনতাইকারী সুমিকে হেফাজতে নেয়।

এসআই নাজমুল জানিয়েছেন, সুমির স্বীকারক্তি অনুযায়ী ছিনতাই চক্রের নিয়ন্ত্রক ঝর্ণা বেগম নামের নারীকে হাসপাতালের বহিঃর্বিভাগ থেকেই আটক করা হয়েছে। তাদের দু’জনকেই কোতয়ালী মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

আটককৃত সুমি জানিয়েছে, ‘সে দীর্ঘ দিন ধরেই হাসপাতালে রোগীর টাকা এবং স্বর্ণালংকার ছিনতাই চক্রের সাথে জড়িত। প্রতিদিন ৫/৭ হাজার টাকা ছিনতাই করেন। তবে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হলেই ২ হাজার টাকা দিতে হয় ঝর্ণাকে। আর স্বর্ণালংকার পেলে তারও ভাগ নেয় ঝর্ণা। এই চক্রের সঙ্গে আরো বেশ কয়েকজন জড়িত। তাদের সবাইকেই পরিচালনা করে ঝর্ণা।

তবে ঝর্ণার দাবি সে হাসপাতালে রোগীর দালালী করেন। ছিনতাই চক্রের ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না এবং এর সাথে তিনি জড়িতও নন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019