০৫ মে ২০২৪, ০৭:০০ অপরাহ্ন, ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান কাবিননামায় দেনমোহর নিয়ে প্রতারণা, স্ত্রী গ্রেফতার গৌরনদীতে আ.লীগের ১০৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি মামলা দামুড়হুদায় অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান বাবুগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তরুণ ছাত্রলীগ নেতা জুয়েলের গণসংযোগ দর্শনার রেলবাজারের আলোচিত গাজা ব্যবসায়ী তহমিনা গ্রেফতার ঝালকাঠিতে পারিবারিক দ্বন্দ্বে সুজনকে পিটিয়ে হত্যা, বাবা ও ভাই গ্রেপ্তার ছেলের কবরে বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৩০ বরিশাল সিটিতে ৫ বছর পর সরকারি বরাদ্দে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
একজন চিকিৎসক মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে।

একজন চিকিৎসক মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে।

অনলাইন ডেস্ক::টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের একজন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। নামে এক মুক্তিযোদ্ধার মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা টাঙ্গাইল সদর উপজেলার রসুলপুর গ্রামের বাসিন্দা।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) এই অভিযোগ তদন্ত করতে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগে ওই চিকিৎসককে বরখাস্ত করে তার বিচার দাবি করেছেন কৃষক শ্রমিক ও জনতালীগের সভাপতি আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তম।

এরআগে সকালে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে চিকিৎসকের বিচার দাবি করেন তিনি। এপ্রসঙ্গে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “একজন মুক্তিযোদ্ধার সনদ টেনে ছিঁড়ে ফেলেছেন ডা. শহীদুল্লাহ। এজন্য তাকে অনতিবিলম্বে বরখাস্ত করা উচিত।” একইসঙ্গে তার চিকিৎসা সনদ কেড়ে নিয়ে গ্রেপ্তারের দাবিও জানান তিনি।

শাজাহান ভুঁইয়া জানান, গত ১৭ নভেম্বর তিনি কোমর ও পায়ের গোড়ালির ব্যথা নিয়ে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। গত ২১ নভেম্বর সকালে হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারি বিভাগের প্রধান, সহযোগী অধ্যাপক ডা. শহীদুল্লাহ কায়সার রাউন্ডে গিয়ে রোগীর ফাইল দেখছিলেন। সে ফাইলের ওপর শাজাহানের মুক্তিযোদ্ধার সনদের ফটোকপি ছিল। সনদটি দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে সেটি ছিঁড়ে ফেলেন ওই ডাক্তার।

এপ্রসঙ্গে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. নারায়ণ চন্দ্র সাহা বলেন, “হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সদর উদ্দিনকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন পেয়ে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

তবে এবিষয়ে ডা. শহীদুল্লাহ কায়সারের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া যায়নি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019