০৬ মে ২০২৪, ০৭:২১ পূর্বাহ্ন, ২৬শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, সোমবার, ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিশেষ প্রতিনিধিঃখাদিজা আক্তার রউজা গাজীপুর।
গাজীপুর জেলার বাঘের বাজার এলাকা বানিয়ার চালা গ্রামের চায়না ফ্যাক্টরি সংলগ্ন একটু পূর্ব পাশে জামাল পুরের এক লোক ভাড়াটে মোঃ আলম নামের এক অর্ধ বয়সি পুরুষের সাথে স্থানীয় এক বিধবা মহিলা মোসাঃ নাছিমা বেগম এর সাথে পরকীয়া চলছিল প্রায় দীর্ঘদিন যাবত।নাছিমাকে এক কথায় নাজমুলে মা বলেই সবাই চিনে।
বিধবার নাছিমার স্বামী অনেক বছর আগেই মারা যায়।স্বামীর নাম মোঃ আক্তার হোসেন এক ছেলে মোঃ ও দুটি মেয়ে রয়েছে ।বিধবা নাছিমার চারিত্রিক স্বভাব এলাকার সবাই ভাল করেই যানে। যেমন করছে শুধের ব্যবসা তেমনি করছে যৌবনের ব্যবসা,এককথায় নির্লজ্জ যাকে বলা হয়।
লুচ্ছার আলমের ঘড়ে স্ত্রী ওবিয়ের উপযুক্ত মেয়ে রেখে এসব কু-কাজে লিপ্ত হয়। এমনি এক ঘটনা ঘটে
গত ২৪ মে ২০২১ রোজ সোমবার রাত আনুমানিক ৯.৩০দিকে পরকিয়া করতে গিয়ে বিধবা নাছিমা ও আলম সাভা গার্ডেন এর পিছন সাইটে তাদের দুই জনকেই একটা ঝুপে ঢুকতে দেখে এলাকার কিছু লোক। পরে তাদের কে তিন চার জন ঘেরাও দিয়ে হাতেনাতে ধরে বিবস্ত্র অবস্থায়।
এমন অবস্থায় লোক জনের সারা পেয়ে আলম পায়ের জুতা ও হাতের মোবাইল ফোন ফেলে গার্ডেনের ওয়াল টুপকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় । পরে এলাকার ছেলে পেলেরা নাছিমাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে সব সত্যি ঘটনা স্বীকার করে এবং বলে আর কোন দিন এমন কাজ করবেনা বলে হাতে পায়ে ধরে কাকুতিমিনতি করে তার পরে তার ছেলে নাজমুলের সম্মানের কথা চিন্তা করে তাকে ছেরে দেওয়া হয়।
কিন্তু তার পরও বিষয়টি ধামাচাপায় রইল না, কথায় আছেনা? কান কথা বাতাসের আগে উড়ে? মিডিয়ার লোক যেনে গেলে সঠিক তদন্ত ও সত্যতা যাচাইয়ের জন্য জাতীয় দৈনিক একুশে সংবাদ কর্মি প্রত্যক্ষদর্শী নাছিমার সাথে দেখা করে তার সত্যও সঠিক ঘটনা বিবরণ যানতে চায়।কিন্তু না নাছিমা তো নাছোড়বান্দা সত্য কথা চেপে যায়। সে এখন বে সুরে গান গাইতে শুরু করল বলেকিনা আমি আম খুঁজতে সেখানে গিয়েছি তারা কি আমাকে ধরেছে?আর যদি ধরেই থাকবে তবে ছেরে দিল কেন? মানবতা আজ কোথায় গিয়ে দাড়িয়েছে, কথায় আছেনা? চুরির চুরি তো আবার শিনা জোরি অনেকটা সেই রকম।
তবে নাছিমার মিষ্টি কথায় একুশে সংবাদ কর্মিও থেমে নেই সমস্থ তথ্য প্রমাণ জুগার করতে সক্ষম হয়। পরে ঘটনা স্থলে গিয়ে জায়গাটির ফুটেজ নিয়ে আসে যেখানে আম গাছ তো ভাল, আম গাছের একটা পাতাও নেই। এবং শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জারা জারা এই ঘটনাটি জানেন তাদের বক্তব্য নেন।
তার পর ঘটনাস্থল থেকে ফিরে এসে একুশে সংবাদ কর্মি আলমের সাথে কথা বলে। আর ঘটনার সত্যতা যানতে চাইলে আলমের স্বীকারোক্তিতে সত্য ঘটনাটি প্রকাশ করে। তার মানে বুঝাই যাচ্ছে সাক্ষীদের কথা ও আলমের কথার সাথে হুব হুব মিলে রয়েছে।
তার মানে হচ্ছে নাছিমা নিজে অনেকটাই চালাকচতুর মনে করে বলে সত্য ঘটনাটি নির্দ্বিধায় চেপে যায়। প্রত্যক্ষ সাক্ষী প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও মিথ্যার আঁচলে মুখ লুকাচ্ছে নাসিমা আক্তার।তার হয়তো এটা জানা ছিলনা গণমাধ্যমকর্মীরা সত্য সুরাহা না করে ছাড়ে না। যেটা দিয়ে শুরু করে সেটা দিয়েই শেষ করে। শুধু তাই নয়, বিধবারা নাছিমার বিয়াই অর্থাৎ ছেলে নাজমুলের শশুরের সাথে তার অবৈধ সম্পর্কের কথা শোনা যায় এলাকার অনেকের মুখে।
এরা আসলে সমাজও নর্দমার কীট, এরা পরিবেশ দূষণকারী সমাজের বিড়ম্বনা, সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন করার অধিকার কারো নেই। আর এই অবৈধ কাজে জড়িত থাকার জন্য এদেরকে সামাজিক বিচারের আওতায় আনা উচিত বলে মনে করছি।
এই নেক্কারজনক অসামাজিক কাজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এদের মত সমাজ ও নর্দমার কীটদের কে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।