০৭ মে ২০২৪, ১২:১২ অপরাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘূর্ণিঝড় ও কালবৈশাখীর আশঙ্কা বরগুনায় ডলার ও রিয়াল প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান
অবশেষে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট জলিলের চেষ্টায় চালু হলো বরিশাল সদর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন।

অবশেষে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট জলিলের চেষ্টায় চালু হলো বরিশাল সদর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন।

নিজস্ব প্রতিবেদন::দীর্ঘ তিন মাস পর অবশেষে চালু হল বরিশাল জেনারেল সদর হাসপাতালটির এক্সরে মেশিন। তিন মাস যাবত ট্রান্সফর্মার অকেজো হয়ে পড়ে থাকলেও পদস্থ কর্মকর্তাদের তদারকি না থাকায় এই হাসপাতালটির এক্সরে মেশিন বন্ধ থাকে ফলে সাধারণ রোগীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছায়। আর দূর-দূরান্ত থেকে আসা অসহায় রোগীদের ডাক্তারের পরামর্শে যেতে হতো ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোতে ফলে অর্থ সংকটের কারণে এক্সরে করা তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়তো। বিষয়টি হাসপাতাল কতৃপক্ষ জানালেও তারা গুরুত্বসহকারে না দেখায় ৩ মাস যাবত অকেজো থাকার পরে অবশেষে একক চেষ্টায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট মোঃ খলিলুর রহমান এটি পুনরায় সহযোগিতা করেন সদরহাসপাতাল টির তত্ত্বাবধায়ক এবং জেলা সিভিল সার্জন।আর এ কারণে স্বস্তি ফিরে এসেছে সাধারণ রোগীদের মাঝে তারা এখন অল্প টাকায় এক্সরে করাতে পারছে বরিশাল সদর হাসপাতাল থেকেই। বিষয়টি নিয়ে কথা হয় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট মোঃ জলিলুর রহমানের সাথে। তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন এটি নিউ ডায়গনমেক্স ৫০০ এম এ ১৯৮২ সনে সদর হাসপাতাল স্থাপনের পর থেকেই সে থেকেই কাজ চলে আসছে কিন্তু মাঝে মাঝে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে পুনরায় সেটি আবার ঠিক করা হতো কিন্তু গত ৩ মাস যাবত এটি ত্রুটি দেখা দিলেও কেউ কোনো কর্ণপাত করেনি ফলে সদর হাসপাতালের সামনের যেই ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো রয়েছে সেগুলো বিষয়টির লুফে নিয়েছে অর্থাৎ সাধারণ অসহায় গ্রাম-গঞ্জ থেকে আসা মানুষগুলোর অর্থ যেন তারা সব চুষে নিয়েছে। পরবর্তীতে পরবর্তীতে টেকনোলজিস্ট জলিলের একান্ত চেষ্টায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন পরিত্যক্ত থাকার পরে মেশিনটির যে অংশটি ভালো ছিল এবং সদর হাসপাতালে যে অংশটি খারাপ ছিল সেই অংশটি পরিবর্তন করা হয়। যে কারণে হাসপাতালের এক্স-রে মেশিনের পুনরায় চালু হওয়ায় মানুষের এখন ৫০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যেই এক্সরে করতে পারে তাদের এখন বাড়তি টাকা দিয়ে এক্সরে করার প্রয়োজন হয় না অপরদিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেই মেশিনটি রয়েছে সেটি সেটি পুরোদমেই অকেজো হওয়ার কারণে এখন বরিশাল সদর হাসপাতালে উপরেই এক্সরে মেশিন টি বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া যেই খরচটি হয়েছে সদর হাসপাতাল বহন করলেও কিছু কিছু খরচ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট মোঃ আব্দুল জলিল রহমানও খরচ করেছেন বলে তিনি জানান। তার একটাই উদ্দেশ্য গ্রাম-গঞ্জ থেকে সাধারন মানুষগুলো এসে যেন সরকারি সেবাটি পরিপূর্ণভাবে পায়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019