০২ মে ২০২৪, ০৪:২৭ অপরাহ্ন, ২২শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
তেঁতুলিয়ায় আচরণবিধি মানছে না প্রার্থীরা, পোষ্টারে ছেয়ে গেছে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তদারকি নেই সংশ্লিষ্টদের বাবুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী কাজী দুলালের মতবিনিময় বিদেশে পালানোর সময় শত কোটি টাকা আত্মসাতের হোতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার উসকানিতে নিজের রুটি-রুজির সংস্থান ধ্বংস করবেন না: শেখ হাসিনা চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে মে দিবস পালিত নানা আয়োজনে ঘোড়াঘাটে মে দিবস পালিত বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এগিয়ে বিলকিস ঝালকাঠিতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে “মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত” আজকের ক্রাইম নিউজে চুয়াডাঙ্গার মনোহরপুর বৈশাখী মেলার নামে জুয়ার আসর সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় রাতে প্রশাসনের হানা বরিশালে প্রধানমন্ত্রী সচিব পরিচয়ে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া সেই প্রতারক গ্রেপ্তার
এক সন্তানের পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে তিন বাবা! আজকের ক্রাইম-নিউজ

এক সন্তানের পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে তিন বাবা! আজকের ক্রাইম-নিউজ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

সদ্য ভূমিষ্ঠ একটি মেয়ে শিশুর পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে হাজির হয়েছেন তিন যুবক। প্রত্যেকেই শিশুটিকে নিজের বলে দাবি করছেন। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কলকাতার একটি হাসপাতালে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, শনিবার স্বপ্না মৈত্র নামে সন্তানসম্ভবা এক নারীকে গাঙ্গুলীবাগানের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করান দীপঙ্কর পাল নামে এক যুবক। সে সময় তিনি স্বপ্নার স্বামী হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন।
রোববার স্বপ্না একটি মেয়ে সন্তান জন্ম দেন। এরপর স্বপ্না সদ্য ভূমিষ্ঠ মেয়ের ছবি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে স্ট্যাটাস দেন। স্বপ্নার ওই স্ট্যাটাস দেখে হর্ষ ক্ষেত্রী নামে নিউটাউনের এক বাসিন্দা হাসপাতালে হাজির হন। তিনি দাবি করেন, মেয়ে ও স্ত্রী তার।

এ ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়ে যান। বাধ্য হয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নেতাজিনগর থানায় খবর দেন। এদিকে রোববার দুজনই সন্তান ও স্ত্রীর দাবি করায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদেরকে হাসপাতালে ঢুকতে দেননি। স্বপ্নার কেবিনের সামনে নিরাপত্তা কর্মী বসিয়ে দেওয়া হয়।
নিউটাউনের বাসিন্দা হর্ষ অবশ্য ম্যারেজ সার্টিফিকেটসহ কয়েকটি প্রমাণ দেখান। হাতে প্রমাণ পেয়ে পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যখন একটু স্বস্তিবোধ করছেন তখনই ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। এরই মধ্যে হাসপাতালে হাজির হন প্রদীপ রায় নামে আরও এক ব্যাক্তি। তিনিও স্বপ্না ও মেয়েকে তার স্ত্রী-সন্তান বলে দাবি করেন।
জটিলতা বাড়ায় আর কোনো ঝুঁকি নেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এদিকে, ওই শিশুর বিষয়ে তার মা স্বপ্না এখনো কোনো মন্তব্য করেননি। কিন্তু মেয়ে আসলে কার- এর উত্তর খুঁজতে তদন্ত করছে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019