১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, ৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বানারীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ফুলেল শুভেচ্ছায সিক্ত মেনন বানারীপাড়ায় তহশিলদার ও সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ যুবকের আত্নহত্যা, বাড়িতে খালু শ্বশুরের ঘুষি, সালিশে মেম্বারের দেওয়া থাপ্পড় না কি স্ত্রীর ওপর অভিমান বাবুগঞ্জে আওয়ামী লীগের সভাপতির সাথে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গায় ৫’শ পেঁপে গাছ কেটে দেয়ার প্রতিবাদে কৃষকজোটের মানববন্ধন ও সমাবেশ বাবুগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন গাবখান সেতুর টৌলপ্লাজায় ভয়াভয় দূর্ঘটনায় দায়ী ঘাতক ট্রাকচালক ও সহযোগী আটক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা গলায় তিল থাকা নারীদের যেসব গুণ থাকে বরিশালে হাসপাতালের প্রিজন সেলে খুনের ঘটনায় ৩ কারা পুলিশ বরখাস্ত
এক সন্তানের পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে তিন বাবা! আজকের ক্রাইম-নিউজ

এক সন্তানের পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে তিন বাবা! আজকের ক্রাইম-নিউজ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

সদ্য ভূমিষ্ঠ একটি মেয়ে শিশুর পিতৃত্বের দাবি নিয়ে হাসপাতালে হাজির হয়েছেন তিন যুবক। প্রত্যেকেই শিশুটিকে নিজের বলে দাবি করছেন। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কলকাতার একটি হাসপাতালে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, শনিবার স্বপ্না মৈত্র নামে সন্তানসম্ভবা এক নারীকে গাঙ্গুলীবাগানের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করান দীপঙ্কর পাল নামে এক যুবক। সে সময় তিনি স্বপ্নার স্বামী হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন।
রোববার স্বপ্না একটি মেয়ে সন্তান জন্ম দেন। এরপর স্বপ্না সদ্য ভূমিষ্ঠ মেয়ের ছবি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে স্ট্যাটাস দেন। স্বপ্নার ওই স্ট্যাটাস দেখে হর্ষ ক্ষেত্রী নামে নিউটাউনের এক বাসিন্দা হাসপাতালে হাজির হন। তিনি দাবি করেন, মেয়ে ও স্ত্রী তার।

এ ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়ে যান। বাধ্য হয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নেতাজিনগর থানায় খবর দেন। এদিকে রোববার দুজনই সন্তান ও স্ত্রীর দাবি করায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদেরকে হাসপাতালে ঢুকতে দেননি। স্বপ্নার কেবিনের সামনে নিরাপত্তা কর্মী বসিয়ে দেওয়া হয়।
নিউটাউনের বাসিন্দা হর্ষ অবশ্য ম্যারেজ সার্টিফিকেটসহ কয়েকটি প্রমাণ দেখান। হাতে প্রমাণ পেয়ে পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যখন একটু স্বস্তিবোধ করছেন তখনই ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। এরই মধ্যে হাসপাতালে হাজির হন প্রদীপ রায় নামে আরও এক ব্যাক্তি। তিনিও স্বপ্না ও মেয়েকে তার স্ত্রী-সন্তান বলে দাবি করেন।
জটিলতা বাড়ায় আর কোনো ঝুঁকি নেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এদিকে, ওই শিশুর বিষয়ে তার মা স্বপ্না এখনো কোনো মন্তব্য করেননি। কিন্তু মেয়ে আসলে কার- এর উত্তর খুঁজতে তদন্ত করছে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019