২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন, ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১১ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আজকের ক্রাইম ডেক্স
কোরবানির পশুর হাটে ভাইরাল হওয়া অনেক পশুর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছে ‘১৫ লাখ টাকার খাসি’। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই খাসি ও তার ক্রেতাকে নিয়ে চলছে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা। গুঞ্জন উঠেছিল যে, তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা মতিউর রহমানের ছেলে। কিন্তু মতিউর রহমানের এ বিষয়ে অস্বীকৃতি জানান।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, ‘আমার এক ছেলে রয়েছে, তার নাম তৈাফিকুর রহমান। আলোচিত ইফাত আমার ছেলে নন। এমনকি আত্মীয় বা পরিচিতও নন।’
শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে এসব অপ্রচারের প্রতিবাদ করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওই কর্মকর্তা।
এদিকে, ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত ‘সাদিক এগ্রো’ ফার্ম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এক লাখ টাকা বুকিং মানি দেওয়ার পরেও শেষ পর্যন্ত ১৭৫ কেজি ওজনের ওই খাসিটি সংগ্রহ করেননি ওই যুবক।
সাদিক এগ্রো বিটল প্রজাতির ওই ছাগলটির ১৫ লাখ টাকা দাম চেয়েছিল। তবে পরে ১২ লাখ টাকায় বিক্রির চুক্তি হয়। এ অবস্থায় ক্রেতার দেয়া আগাম টাকা ফেরত দেয়া হবে কিনা, জানতে চাইলে জানানো হয়, যৌক্তিক কারণ থাকলে অবশ্যই আমরা ওর আগাম টাকা ফেরত দিবো। তা না হলে টাকা বাজেয়াপ্তের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।