২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পুলিশ সদস্যের পুরো পরিবার নিখোঁজ

বেড়াতে গিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পুলিশ সদস্যের পুরো পরিবার নিখোঁজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স: ভৈরবে মামার বাসায় বেড়াতে এসে ভাগ্নি মারিয়া বেগমের আবদার ছিল মেঘনা নদী ভ্রমণের। ভাগ্নির আবদার রক্ষা করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৪) গতকাল শুক্রবার বিকালে স্ত্রী মৌসুমী আক্তার (২৬), মেয়ে মাহমুদা সুলতানা (৭), ছেলে রাইসুল (৫) ও তার ভাগ্নি মারিয়াকে (১৬) নিয়ে ভৈরব মেঘনা পাড়ে নদী ভ্রমণে যান।

কিন্তু ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ হন সোহেল রানাসহ তার স্ত্রী ও দুই সন্তান। তবে বেঁচে গেছে তার ভাগ্নি। দুর্ঘটনার সময় সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠে প্রাণ বাঁচিয়েছে ভাগ্নি মারিয়া। ভৈরব হাইওয়ে থানায় কর্মরত ছিলেন পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা। গত এক বছর আগে এই থানায় পদায়ন হয়েছিলেন। পরিবারসহ বাসা নিয়ে ভৈরবে থাকতেন। তার বাড়ি কুমিল্লার ব্রাক্ষণপাড়া এলাকায়।

ধারণা করা হচ্ছে, তারা চারজনই নদীতে ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সোহেল রানার পরিবারসহ আটজন নিখোঁজ রয়েছেন। ভৈরব হাইওয়ে থানার ওসি মো. সাজু মিয়া জানান, সোহেল খুব ভালো ছেলে ছিল। এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তাদের এ অবস্থা হবে কেউ ভাবেনি। এখন তো সোহেলসহ তার পরিবারের কেউ বেঁচে রইল না।

এখন সোহেলসহ নিখোঁজদের লাশগুলো পাওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। ভৈরব নৌ থানার ইনচার্জ মো. মনির হোসেন সাংবাদিকদের জানান, দুর্ঘটনার পর রাতে অন্ধকার থাকায় উদ্ধারকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আজ শনিবার ভোর থেকে উদ্ধারকাজ চলছে। তবে এখনো ভ্রমণতরী ও নিখোঁজদের সন্ধান নদীতে পাওয়া যায়নি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019