১৯ মে ২০২৪, ০৭:৩৬ অপরাহ্ন, ১০ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান সুন্দরগঞ্জে বাধার মুখে মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ পটুয়াখালীতে ফোন চাওয়ায় মায়ের বকাঝকা, এসএসসি পাস শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা আগৈলঝাড়ায় শুক্রবার রাতে স্কুল ছাত্রী ও গৃহবধুর আত্মহত্যা বরিশাল নগরী বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে ট্রাফিক পুলিশের সচেতনমূলক অভিযান বাবুগঞ্জে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি চেষ্টা মামলায় কারাগারে মাদরাসা সুপার চাঁদপাশায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফারজানা বিনতে ওহাব এর উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
বরিশালে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা তুলে দিয়ে পুলিশ নিলো ১৫ হাজার

বরিশালে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা তুলে দিয়ে পুলিশ নিলো ১৫ হাজার

আজকের ক্রাইম ডেক্স : বরিশালের মুলাদীতে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা তুলে দিয়ে পুলিশ উৎকোচ নিয়েছে ১৫ হাজার টাকা। এএসআই সঞ্জিত চন্দ্র দে এবং ওয়্যারলেস অপারেটর শফিউল এ টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলার মুলাদী থানায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দক্ষিণ গাছুয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম আহমেদ খানের ছেলে সজিব হোসেন খান বুধবার রাতে তিনজনের বিরুদ্ধে সহকারী পুলিশ সুপারের (মুলাদী সার্কেল) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুলাদী পোস্ট অফিসের কর্মচারী মো. মাজেদ রাঢ়ী ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ইউআরসির কম্পিউটার অপারেটর মিজানুর রহমানের কাছ থেকে এক লাখ টাকা ধার নেন। পরবর্তীতে মাজেদ রাঢ়ী টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান। পাওনা টাকা ফেরত পেতে মিজানুর রহমান গত ফেব্রুয়ারি মাসে সজিব খানের সহযোগিতায় থানায় অভিযোগ করেন।

থানা পুলিশের মধ্যস্থতায় মো. মাজেদ রাঢ়ী ৩ মার্চ মিজানকে ৫০ হাজার টাকা ফেরত দেন। মিজান পাওনা টাকার অর্ধেক ফেরত পেয়ে সজিব খানকে ১৫ হাজার টাকা দেন। সজিব হোসেন খান বলেন, ৩ মার্চের পর এএসআই সঞ্জিত চন্দ্র দে মোবাইল ফোনে ১৫ হাজার টাকা খরচ দাবি করেন। টাকা না দিলে মামলা দিয়ে গ্রেফতারের ভয় দেখান।

তবে এএসআই সঞ্জিত চন্দ্র দে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, সজিব হোসেন খান পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। তাই তাকে থানায় ডেকে সতর্ক করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবে না বলে মুচলেকা রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে সহকারী পুলিশ সুপার (মুলাদী সার্কেল) বায়েজিদ ইবনে আকবর বলেন, এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019