০৭ মে ২০২৪, ০৫:১৪ অপরাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন শাহজালাল (র.) ওরস উপলক্ষে ঐতিহাসিক লাকড়ি তোড়া উৎসব অনুষ্ঠিত কালকিনিতে বজ্রপাতে প্রতিবন্ধীর নিহতের পরিবার পেল আর্থিক সহায়তা বানারীপাড়ায় অধ্যাপক নিত্যানন্দ শীলের পরলোকগমণ বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন
বরিশালে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা তুলে দিয়ে পুলিশ নিলো ১৫ হাজার

বরিশালে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা তুলে দিয়ে পুলিশ নিলো ১৫ হাজার

আজকের ক্রাইম ডেক্স : বরিশালের মুলাদীতে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা তুলে দিয়ে পুলিশ উৎকোচ নিয়েছে ১৫ হাজার টাকা। এএসআই সঞ্জিত চন্দ্র দে এবং ওয়্যারলেস অপারেটর শফিউল এ টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলার মুলাদী থানায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দক্ষিণ গাছুয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম আহমেদ খানের ছেলে সজিব হোসেন খান বুধবার রাতে তিনজনের বিরুদ্ধে সহকারী পুলিশ সুপারের (মুলাদী সার্কেল) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মুলাদী পোস্ট অফিসের কর্মচারী মো. মাজেদ রাঢ়ী ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ইউআরসির কম্পিউটার অপারেটর মিজানুর রহমানের কাছ থেকে এক লাখ টাকা ধার নেন। পরবর্তীতে মাজেদ রাঢ়ী টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান। পাওনা টাকা ফেরত পেতে মিজানুর রহমান গত ফেব্রুয়ারি মাসে সজিব খানের সহযোগিতায় থানায় অভিযোগ করেন।

থানা পুলিশের মধ্যস্থতায় মো. মাজেদ রাঢ়ী ৩ মার্চ মিজানকে ৫০ হাজার টাকা ফেরত দেন। মিজান পাওনা টাকার অর্ধেক ফেরত পেয়ে সজিব খানকে ১৫ হাজার টাকা দেন। সজিব হোসেন খান বলেন, ৩ মার্চের পর এএসআই সঞ্জিত চন্দ্র দে মোবাইল ফোনে ১৫ হাজার টাকা খরচ দাবি করেন। টাকা না দিলে মামলা দিয়ে গ্রেফতারের ভয় দেখান।

তবে এএসআই সঞ্জিত চন্দ্র দে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, সজিব হোসেন খান পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। তাই তাকে থানায় ডেকে সতর্ক করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবে না বলে মুচলেকা রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে সহকারী পুলিশ সুপার (মুলাদী সার্কেল) বায়েজিদ ইবনে আকবর বলেন, এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019