২১ মে ২০২৪, ০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, ১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের স্টিকার লাগানো গাড়িতে মিলল ৭ লাখ পিস ইয়াবা মোটরসাইকেলের কাগজ দেখতে চাওয়ায় দুই পুলিশকে পেটালেন যুবক আগৈলঝাড়ার বাকাল ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত পর্যটকদের নিরাপদ আবাসন নিশ্চিতে টুরিস্ট পুলিশ সুপারের হোটেল ফার্স অ্যান্ড রিসোর্ট পরিদর্শন বিএনপি নেতার গেটে সাইনবোর্ড ‘ভোট চাহিয়া লজ্জা দেবেন না প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া, পুলিশ সদস্য আটক ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে: প্রধানমন্ত্রী ইরানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, প্রেসিডেন্ট রাইসির লাশ উদ্ধার বানারীপাড়ায় শিক্ষাই শক্তি সংগঠনের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা সুন্দরগঞ্জে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ভাটা বন্ধের নির্দেশ
দিনে কত কাপ কফি খাওয়া স্বাস্থ্যকর

দিনে কত কাপ কফি খাওয়া স্বাস্থ্যকর

অনলাইন ডেস্ক

কফি অনেকেরই পছন্দের। কফি মস্তিষ্কের তীক্ষ্ণতা এবং সতর্কতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া ঘুম ঘুম ভাব দূর করতেও কফির তুলনা নেই। কফি মাথা ব্যথা কমাতেও বেশ কার্যকরী। এছাড়াও কফির আরও অনেক গুণ রয়েছে।

অনেকেই দিনে কয়েক কাপ পর্যন্ত কফি খান। কিন্তু এতটা পরিমাণ কফি খাওয়া কি আদৌ ভাল? পরীক্ষায় দেখা গেছে, কফিতে থাকা ক্যাফেন অ্যাংজ়াইটি, বিরক্তিভাব, রাগ, প্যানিক অ্যাটাক ইত্যাদি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও ক্যাফেন মস্তিষ্কের স্বাভাবিক অবস্থায় বিঘ্ন ঘটায় বলে ‘ওয়েক-আপ এফেক্ট’দেখা যায়। অ্যাড্রিনালিন হরমোনের লেভেল বাড়িয়ে দেয় বলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়। এসব কারণে কফির প্রতি ভালবাসা ধীরে ধীরে আসক্তিতে পরিণত হয়। প্রতিদিনের চাহিদা পূরণ না হলেই শরীরে বেশ কিছু অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। মাথাব্যথা, চোখের চারপাশে ব্যথা, ঝিমুনি, ঘুমঘুম ভাব ইত্যাদি দেখা দেয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন কফির পরিমাণ ৫০০ মিলি.-র বেশি হলেই নানা ধরনের শারীরিক ঝুঁকি বাড়ে। বিকেলের পর কফি পান না করাই ভালো কারণ এতে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া কফিতে থাকা ক্যাফেস্টল উপাদান যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। বেশি কফি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও হতে পারে। দাঁতের উপর নিকোটিনের মতই প্রভাব ফেলে কফি। দীর্ঘদিন কফি পান করলে দাঁত হলুদ হয়ে যায় এবং ক্যাভিটি দেখা দেয়। গবেষকরা বলেছেন,গর্ভাবস্থায় কফি পানের সাথে শিশুর কম ওজনের যোগসূত্র আছে। বেশি পরিমাণে কফি পানে অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়, ত্বকও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।

তবে কফি পানের যেহেতু নানা উপকারিতা আছে এ কারণে দিনে দু’তিন কাপ পর্যন্ত কফি খাওয়া যেতে পারে। তবে এর বেশি খেলে উল্টো ফল হতে পারে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019