০৭ মে ২০২৪, ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘূর্ণিঝড় ও কালবৈশাখীর আশঙ্কা বরগুনায় ডলার ও রিয়াল প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান
ঈদ কেনা কেটায় সিলেটের শপিং মহলে নেই পছন্দের কাপড়।

ঈদ কেনা কেটায় সিলেটের শপিং মহলে নেই পছন্দের কাপড়।

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: পবিত্র ঈদ উল ফিতরের আর মাত্র কয়েকদিন বাকী। শেষ মুহূর্তে ঈদের বাজার জমজমাট হওয়ার বদলে অনেকটা ম্লান। কারণ সিলেটের মার্কেটগুলোতে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য নেই। চরম সংকট পছন্দসই পোষাকের। এতে হতাশায় ক্রেতারা, বিক্রেতাদেও মাঝেও নিরব হাহাকার। মাকের্টগুলোতে কাপড়ের শূণ্য তাকগুলো বলে দিচ্ছে বাজারে চাহিদা অনুযায়ী কাপড় নেই।
করোনা পরিস্থিতির কারণে চলমান লকডাইন ও বর্ডার দিয়ে পণ্য সরবরাহ বন্ধ থাকায় সিলেটের মার্কেটগুলো পোশাক সংকটে পড়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। ভারতীয় পোশাক আমদানি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। সেই সাথে পছন্দ সই পোশাক না পেয়ে হতাশ ক্রেতারা। কারণ সিলেটে ক্রেতাদের পছন্দের অগ্রভাগে থাকে ভারতীয় পোশাক। এবার ভারতীয় পোষাক নেই। কিন্তু সিলেটের পোশাক বাজারে ভারতীয় ও বিদেশী কাপড়ের ‘কপি’ পোশাকে সয়লাভ। কিন্তু এগুলো মানহীন। এদিকে, পোশাকের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, সুতাসহ অন্যান্য কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় কাপড়ের দাম বেশি। ঈদের বাজারে শতকরা ৭৫ ভাগ কাপড়ই থাকতো ভারতের। সেই জায়গায় গত দুই বছর ভারত থেকে কোনো পণ্যই আসছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এক্ষেত্রে দেশীয় পোশাকের বাজারে এটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ী নেতারা। এবছর দেশীয় গার্মেন্টেসে তৈরি ভারতীয় ও পাকিন্তানি কাপড়ের কপি পোশাকই চলছে বলে জানালেন ব্যবসায়ীরা। রেডি আনরেডি ত্রি-পিস ও শাড়ির চাহিদাই বেশি। পাশাপশি দেশীয় সুতির কাপড়েরও চাহিদা রয়েছে। ভারতীয় জর্জেট, কাতান এবং পাকিস্তানি বারিস কাপড়ের চাহিদা বেশি। দাম বেশি নিলেও কপি পোশাকের কোয়ালিটি নিয়ে সন্তুষ্ট নন ক্রেতারা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019