২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫২ অপরাহ্ন, ১৬ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় রাতে বাবাকে নিতে আসতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলের মুত্যু, দু’ বন্ধু মারাত্নক জখম বানারীপাড়ায় বসতঘরে লাগা আগুনে শতবর্ষী বৃদ্ধার করুন মৃত্যু ! বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ঝালকাঠিতে মৎস্য কর্মকর্তার ৩ ঘন্টার অভিযানে ১ লক্ষ টাকার অবৈধ জাল জব্দ বৃষ্টি প্রত্যাশায় ইস্তিস্কার নামাজে কাঁদলেন ঝালকাঠিবাসী দামুড়হুদায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে করণীয়” শীর্ষক সেমিনার আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে- পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বরিশালে মাদক মামলার রায়ে অভিযুক্ত খালাস, পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চুয়াডাঙ্গায় ইসলামী নেতাদের নিয়ে পুলিশের মতবিনিময় সভা কে এম পি খালিশপুর থানা পুলিশের অভিযানে অনলাইন ডিজিটালাইজড প্রতারক চক্রের ২সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার।
ঈদ কেনা কেটায় সিলেটের শপিং মহলে নেই পছন্দের কাপড়।

ঈদ কেনা কেটায় সিলেটের শপিং মহলে নেই পছন্দের কাপড়।

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: পবিত্র ঈদ উল ফিতরের আর মাত্র কয়েকদিন বাকী। শেষ মুহূর্তে ঈদের বাজার জমজমাট হওয়ার বদলে অনেকটা ম্লান। কারণ সিলেটের মার্কেটগুলোতে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য নেই। চরম সংকট পছন্দসই পোষাকের। এতে হতাশায় ক্রেতারা, বিক্রেতাদেও মাঝেও নিরব হাহাকার। মাকের্টগুলোতে কাপড়ের শূণ্য তাকগুলো বলে দিচ্ছে বাজারে চাহিদা অনুযায়ী কাপড় নেই।
করোনা পরিস্থিতির কারণে চলমান লকডাইন ও বর্ডার দিয়ে পণ্য সরবরাহ বন্ধ থাকায় সিলেটের মার্কেটগুলো পোশাক সংকটে পড়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। ভারতীয় পোশাক আমদানি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। সেই সাথে পছন্দ সই পোশাক না পেয়ে হতাশ ক্রেতারা। কারণ সিলেটে ক্রেতাদের পছন্দের অগ্রভাগে থাকে ভারতীয় পোশাক। এবার ভারতীয় পোষাক নেই। কিন্তু সিলেটের পোশাক বাজারে ভারতীয় ও বিদেশী কাপড়ের ‘কপি’ পোশাকে সয়লাভ। কিন্তু এগুলো মানহীন। এদিকে, পোশাকের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, সুতাসহ অন্যান্য কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় কাপড়ের দাম বেশি। ঈদের বাজারে শতকরা ৭৫ ভাগ কাপড়ই থাকতো ভারতের। সেই জায়গায় গত দুই বছর ভারত থেকে কোনো পণ্যই আসছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এক্ষেত্রে দেশীয় পোশাকের বাজারে এটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ী নেতারা। এবছর দেশীয় গার্মেন্টেসে তৈরি ভারতীয় ও পাকিন্তানি কাপড়ের কপি পোশাকই চলছে বলে জানালেন ব্যবসায়ীরা। রেডি আনরেডি ত্রি-পিস ও শাড়ির চাহিদাই বেশি। পাশাপশি দেশীয় সুতির কাপড়েরও চাহিদা রয়েছে। ভারতীয় জর্জেট, কাতান এবং পাকিস্তানি বারিস কাপড়ের চাহিদা বেশি। দাম বেশি নিলেও কপি পোশাকের কোয়ালিটি নিয়ে সন্তুষ্ট নন ক্রেতারা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019