২৮ মার্চ ২০২৪, ১০:২৯ অপরাহ্ন, ১৭ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
কাঠালিয়ায় মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ১ ডাকাত গ্রেফতার দামুড়হুদায় নাশকতার মামলায় জামায়াতের উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ সাবেক চেয়ারম্যান,সাবেক ভাইস ঝালকাঠি পৌরসভার দুই খেয়াঘাট ইজারায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ বাবুগঞ্জে পাট ক্ষেত দিয়ে হাটার প্রতিবাদ করায় কৃষককে কুপিয়ে জখম টুরিস্ট পুলিশের মতবিনিময় সভা গাজীপুর জেলার শালবন গ্রীন রিসোর্টে সাথে ঝালকাঠিতে জাতীয় দিবস পালন না করায় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ককে শোকজ ঝালকাঠিতে ভূমি সেবার টেকসই মানোন্নয়নের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের সাথে টিআইবি-সনাকের অধিপরামর্শ সভা বরিশালে মসজিদে নামাজ চলাকালীন এসি বিস্ফারণ, কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সমাদৃত করেছেন-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী আগৈলঝাড়ায় সাবেক মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের ১০৪তম জন্মদিন পালিত
হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের দীর্ঘ লাইন, রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের দীর্ঘ লাইন, রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

আজকের ক্রাইম ডেক্স
রাজধানীর করোনা হাসপাতালে ঠাঁই হচ্ছে না রোগীর। মিলছে না শয্যা। দিনরাত হাসপাতালে দিগ্বিদিক ছুটোছুটির পর অবশেষে অজানা আশঙ্কা নিয়ে ফিরতে হচ্ছে বাড়িতে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও বলছে, রোগীর চাপ সামাল দেয়া সম্ভব হচ্ছে না তাদের পক্ষে।

সাইরেন বাজিয়ে আসা এক-একটা অ্যাম্বুলেন্স যেন প্রবেশ করছে এক একটা দুঃসংবাদকে সঙ্গী করেই। এমনিতে করোনা রোগীতে ঠাঁই নেই, ঠাঁই নেই অবস্থায় নাজুক হাসপাতালের চিকিৎসাব্যবস্থা। তার সঙ্গে প্রতি মিনিটে যোগ হচ্ছে নতুন রোগী।
কেউ অপেক্ষায় আছেন আগের দিন রাত থেকে ন্যূনতম ৩/৪ ঘণ্টা। তবু মিলছে না সিট। যারা জরুরি অবস্থায় আসছেন, হাসপাতালের বেডে জায়গা না পেলেও বাইরে অপেক্ষমাণ অবস্থায় তাদের অনেককে অক্সিজেনসহ জরুরি চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে।

রাজধানীর কোভিড ডেডিকেটেড ১০ সরকারি হাসপাতালে ২ হাজার ৫১১ সাধারণ শয্যার সবগুলোতে রোগী তো আছেই, কোথাও কোথাও শয্যার চেয়ে দ্বিগুণ এখন ভর্তিকৃতর সংখ্যা। আর আইসিইউ তো এখন রীতিমতো সোনার হরিণ! রোগী সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক (সহকারী) নাহিদ হোসেন বলেন, সেটআপ করতে সময় লাগবে। সময়টা দিতে হবে। অনেক হাসপাতালে জায়গা বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবে অক্সিজেন বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এভাবে যদি রোগী বাড়তে থাকে তাহলে এগুলোও শেষ হয়ে যাবে।
দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করলেও অনেক রোগীরা জানেন না আদৌ ভর্তির সুযোগ পাবেন কিনা, এ অবস্থায় বিদ্যমান হাসপাতালগুলোর পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে ফিল্ড হাসপাতাল নির্মাণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এম.এস.এ. মনসুর আহমেদ।
এর মধ্যে রাজধানীর উত্তর সিটি করপোরেশানের মহাখালী মার্কেটে এক হাজার ২৫০ শয্যার কোভিড হাসপাতালের জন্য প্রস্তুত করার কাজ চলছে। এ ধরনের হাসপাতাল সংখ্যা দ্রুত বাড়িয়ে চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার দাবি সংশ্লিষ্টদের।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019