১৮ মে ২০২৪, ০২:১৩ অপরাহ্ন, ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
আগৈলঝাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত জীবননগরে সড়ক দুর্ঘটনায় হাতপাখা বিক্রেতার মৃত্যু মেয়েরা চাকরি শুরু করার পর থেকেই ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায় ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’নীতি বাস্তবায়নে পেট্রোল পাম্প মালিকদের সাথে পুলিশের মতবিনিময় চুয়াডাঙ্গার জীবননগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার ১৫দিন ধরে অনুপস্থিত,মেলেনি নোটিশের জবাব বাবুগঞ্জে ইউপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের ১৫ টি ল্যাপটপ চুরি তিন লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক বরিশালের হিজলা ও মুলাদীতে। চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের উদ্বোধন বিদেশ ফেরত আগৈলঝাড়ার দুই যুবকের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি চাঁদা’ হিসেবে লুঙ্গি দাবি, ওসিকে বদলি!
পিরোজপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদন্ড। আজকের ক্রাইম-নিউজ

পিরোজপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদন্ড। আজকের ক্রাইম-নিউজ

পিরোজপুর প্রতিনিধি:: পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ২০১৪ সালে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দিয়েছে আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পিরোজপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোঃ মিজানুর রহমান এ আদেশ দেন। আদালত সাজাপ্রাপ্তকে আরও এক লক্ষ টাকা জরিমানাও করেছে। তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অন্য দুই আসামীকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
সাজাপ্রাপ্ত মো. হালিম ঢালী (৪৪) পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার উত্তর মিঠাখালী গ্রামের মাঝেরপুল এলাকার মৃত নূর মোহাম্মদ ঢালীর ছেলে। স্ত্রীকে হত্যার পর থেকেই পলাতক রয়েছে সাজাপ্রাপ্ত হালিম।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালে একই উপজেলার সেনের টিকিকাটা গ্রামের মৃত মতি মিয়ার মেয়ে হাসি বেগমের (২৪) সাথে হালিমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর যৌতুকের দাবিতে প্রায়ই হাসিকে শারিরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করত তার স্বামী হালিম। ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল রাতে প্রথম স্ত্রী এবং বোনের সহায়তায় হাসিকে মারধোর করে মারাত্মক ভাবে আহত করে তার স্বামী হালিম। এরপর হাসিকে প্রথমে মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরবর্তীতে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয় হাসির পরিবার। বরিশালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ মে মৃত্যুবরণ করে হাসি ।

এ ঘটনায় মৃত হাসির মা আনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে ১১ মে মঠবাড়িয়া থানায় হালিম, তার প্রথম স্ত্রী এবং বোনকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। এরপর ওই বছর সেপ্টেম্বর মাসে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তিন আসামীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

হাসির স্বামী হালিম বাদে অন্য দুই আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019