২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৫ অপরাহ্ন, ১৩ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
মোঃ আমিনুল ইসলাম দামুড়হুদা বিশেষ প্রতিনিধি::-
সময় এসেছে লিখিবার সময় এসেছে রুখিবার কথিত সাংবাদিক হলুদ সাংবাদিক।
সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ সোচ্চাও হও সত্যবানে। জনশ্রুতি রয়েছে সাংবাদিক সজীব আকবর আর য়ায় করুক না কেনো? তাঁর লেখার হাত ভালো তবে যেটুকু সমস্যা আছে, সেটুকু শহরের কারও অজানা নয়! কিন্তু আজকের পত্রিকার পাতায় তাঁর ছবিসহ কয়েকজন যুবকের ছবি ছাপা হয়েছে চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করে। এটা সত্য। এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের স্থান এখন হাজতে। সাংবাদিকতা মহান পেশা। এ পেশাকে কুলষিত করছে কিছু কুলাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা জেলায় চলমান পত্রিকা গোটা পাঁচেক হলেও চলছে মাত্র দু একটি। পত্রিকা যা-ই হোক পত্রিকার প্রচারপ্রচারণা বাড়াতে কোনো কোনো পত্রিকার সাংবাদিকের সংখ্যা কত তা বলতে ভাবতে হয় কোন এক পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশককে। স্বজনপ্রীতিতে হওয়া সাংবাদিকগুলো যখন মোটরসাইকেলে PRESS লিখে প্রায়-ই দর্শনামুখী হয় তখন রাস্তার ধারে চায়ের দোকানে বসে থাকা অনেক কে-ই বলতে শোনা যায় অমুকের ছেলে আবার সাংবাদিক হলো কবে! সাংবাদিক হলে-ই কি দর্শনাতে যেতে হয়! কি আছে ওই দর্শনায়!
গুঞ্জন রয়েছে স্থানীয় পত্রিকার চেয়ে দাপুটি পত্রিকা কি অনলাইন? অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিকগুলো যখন গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে দাপিয়ে বেড়ায় দুর্নীতি সংক্রান্ত নিউজের খোঁজে, তখন গ্রামবাসীও আতকে ওঠে বলে এরা আবার কারা?
প্রাণের শহর চুয়াডাঙ্গা থেকে দূর হোক কথিত সাংবাদিক। ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। পত্রিকা চলুক আর না চলুক ওনি এখন সাংবাদিক। কথিত সাংবাদিক! সূধিজনদের মুখে প্রায়-ই বলতে শোনা যায় কে যে কখন সাংবাদিক বনে যাচ্ছে তা বোঝার উপায় নেই। কথিত সাংবাদিক থেকে পরিত্রাণ পেতে এখন-ই জেলার দায়িত্বপ্রাপ্তদের সু দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
কথিত সাংবাদিক রুখে দিতে এখন-ই সোচ্চার হতে হবে নবীন প্রজন্মকে। কথিত সাংবাদিকদের পত্রিকার নামসহ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশকদের চিহ্নিত করে দাঁড় করাতে হবে আইনের কাঠগোড়ায়। কথিত সাংবাদিক বানানোর কারিগরদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক। জনসম্মুখে করা হোক শাস্তির ব্যবস্থা! অন্যথায় সমাজের বারোটা বাজতে সময় লাগবে না।