১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৭ অপরাহ্ন, ৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
অনলাইন ডেস্ক::চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে গত বুধবার দুপুরে প্রেমিকের সঙ্গে ঘুরতে যায় দশম শ্রেণির এক ছাত্রী। পরে গহীন জঙ্গলে পাঁচ থেকে ছয় জনের একটি বখাটের দল প্রেমিককে বেঁধে রেখে ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে। তাদের চিৎকারে শুনে সাতছড়ি বিট অফিসার সামসুদ্দিনসহ জঙ্গলে পাহারারত বন বিভাগের লোকজন তিন বখাটে যুবককে আটক করে চুনারুঘাট থানায় সোর্পদ করে।
এই ঘটনার পর স্কুলছাত্রী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে। পরে এই মামলায় আটক তিন জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান উদ্দিন প্রধানের আদালতে আসামি মানিক মিয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
আটককৃত তিন জন হলেন, চুনারুঘাট উপজেলার আমতলী গ্রামের আব্দুল হাসিমের পুত্র রুবেল মিয়া (২৪), তার বন্ধু রহমতাবাদ গ্রামের মৃত ছিদ্দিক আলীর ছেলে মানিক মিয়া (৩০) এবং নরপতি গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে তিন সন্তানের জনক হারিছ মিয়াকে (৩৫) আদালতে হাজির করে চুনারুঘাট থানা পুলিশ। এ সময় আদালত মানিকসহ তিন জনকে জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন।
চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ নাজমুল হক বলেন, এ মামলায় আটক তিন জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। বাকি আসামিদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে। আর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে স্কুলছাত্রীকে তার পিতার জিম্মায় দেওয়া হয়েছে