০৫ মে ২০২৪, ১২:৪৭ পূর্বাহ্ন, ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
গৌরনদীতে আ.লীগের ১০৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি মামলা দামুড়হুদায় অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান বাবুগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তরুণ ছাত্রলীগ নেতা জুয়েলের গণসংযোগ দর্শনার রেলবাজারের আলোচিত গাজা ব্যবসায়ী তহমিনা গ্রেফতার ঝালকাঠিতে পারিবারিক দ্বন্দ্বে সুজনকে পিটিয়ে হত্যা, বাবা ও ভাই গ্রেপ্তার ছেলের কবরে বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৩০ বরিশাল সিটিতে ৫ বছর পর সরকারি বরাদ্দে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা নজরুল স্মৃতি সংসদের সভাপতি ও দর্শনা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সহকারি অধ্যাপক এমএ গফুর ইন্তেকাল
একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিলেন দিনমজুরের স্ত্রী।আজকের ক্রাইম নিউজ ডট কম

একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিলেন দিনমজুরের স্ত্রী।আজকের ক্রাইম নিউজ ডট কম

সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার উত্তর পারুলিয়া এলাকায় এক দিনমজুরের ঘর আলোকিত করে এসেছে চার সন্তান। এর মধ্যে তিনটি ছেলে সন্তান ও একটি কন্যা সন্তান।

অভাব-অনটনের পরিবারে একসঙ্গে চার সন্তান জন্মগ্রহণ করায় বিপাকে পড়েছেন বাবা শরিফুল ইসলাম। মা রুনা খাতুন ও চার সন্তান সাতক্ষীরা চায়না বাংলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

চার সন্তানের বাবা শরিফুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, আমি কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করি। প্রতিদিনের রোজগারের টাকা দিয়ে আমার সংসার চলে। দুই বছর আগে জগন্নাথপুর গ্রামের আজিবর শেখের মেয়ে রুনা খাতুনের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্ত্রীর গর্ভে সন্তান আসে।

তিনি আরও বলেন, সোমবার রাত আড়াইটার দিকে সাতক্ষীরার চায়না বাংলা হাসপাতালে স্ত্রীর চার সন্তান প্রসব হয়। এর মধ্যে তিনটি ছেলে সন্তান ও একটি কন্যা সন্তান। বর্তমানে স্ত্রী ও সন্তানগুলো সুস্থ রয়েছে।

চারটি সন্তান একসঙ্গে হওয়ায় একদিকে খুশি হয়েছি অন্যদিকে দিশেহারা। সন্তান ও স্ত্রীর চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে হিমশিম খাচ্ছি। প্রতিদিন ২৫ হাজার টাকা করে স্ত্রী-সন্তানদের পেছনে ব্যয় হবে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এত টাকা জোগাড় করার সাধ্য আমার নেই।

দেবহাটার জগন্নাথপুর গ্রামের রুনা খাতুনের চাচা মজিবার রহমান বলেন, একসঙ্গে চার সন্তান হওয়ায় খুশির পাশাপাশি হতাশা রয়েছে। চিকিৎসা ব্যয় করা সম্ভব হবে না। হৃদয়বান মানুষের সহযোগিতা কামনা করছি।

আশাশুনি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অসীম চক্রবর্তী জাগো নিউজকে বলেন, পরিবারটিকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। তারা খুব অসহায়। হৃদয়বান মানুষের সহযোগিতা ছাড়া নবজাতকগুলোকে বাঁচানো সম্ভব নয়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019