১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২০ অপরাহ্ন, ১৫ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
শেখ হাসিনাকে ফোনে ‘আপা আপা বলা’ আ.লীগ কর্মী তানভীর বহিষ্কার ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার : সেনাবাহিনী কী কী করতে পারবে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ঘের বিরোধে একই পরিবারের গৃহিনীসহ ৩ জনকে পিটিয়ে জখম সিলেট আলিয়ার মাঠে বিএনপির সমাবেশে লোকে লোকারণ্য সুন্দরগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে এলোপাতারী মারপিটের ঘটনায় থানায় অভিযোগ বাংলাবান্ধায় পুর্ব শত্রুতার জেরে সন্ত্রাসী হামলা দুটি মামলা ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৫ জনের নামে মামল আটক ৭ ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজসমূহের উদ্যোগে পতাকা মিছিল বরিশালে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিশ্ব গনতন্ত্র দিবস পালিত ও সমাবেশ। নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের প্রতি জরুরি নির্দেশনা দিলো আ.লীগ ভোলায় অভিযানে অস্ত্রসহ ইউপি সদস্য আটক
আবরারের প্রতিকী কফিন নিয়ে ৭ কলেজের বিক্ষোভ

আবরারের প্রতিকী কফিন নিয়ে ৭ কলেজের বিক্ষোভ

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজ।

মঙ্গলবার ১১টায় ঢাকা কলেজের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি নীলক্ষেত , গনতন্ত্র ও মুক্তির তোরন,পালাশী হয়ে রাজু ভাস্কর্যের ফাহাদের গায়েবানা জানাজায় অংশগ্রহণ করে, পরবর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ মিছিল এর সাথে সাত কলেজের মিছিল একাত্মতা প্রকাশ করে পুনরায় পলাশী হয়ে রাজু ভাস্কর্যে এসে সমাপ্ত হয়।মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল সাত কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।শিক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যে এই হত্যার প্রতিবাদ ও দ্রুত বিচার দাবি করেন।

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী রাকিব বলেন, বাংলাদেশে আজ বাক স্বাধীনতা নেই। প্রধানমন্ত্রী ভারতের সাথে যে চুক্তি করছে তার সমালোচনা করার অধিকার বাংলাদেশের সকল নাগরিকের রয়েছে। কিন্তু আবরারকে তার মত প্রকাশের জন্য এরকম হত্যার শিকার হতে হয়েছে। এভাবে জঘন্য হত্যা করে বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে দমিয়ে রাখা যাবে না ।আমরা আবরার হত্যার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই।

সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী সৈকত স্টুডেন্ট বলেন ,আমরা বাক স্বাধীনভাবে চাই, কিন্তু এই সরকার আমাদের কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়েছে।কথা বলেই এরকম হত্যার শিকার হচ্ছি। জনগণ যখন বিদ্রোহ করবে তখন কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না। আমরা সবাই আবরারকে হত্যার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী ফারিয়া আক্তার বলেন , আজ ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য আবরারকে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে। কাল যে আমি হত্যা শিকার হব না তার নিশ্চয়তা কে দেবে। আবরারের পিতার মত আর যেন কোন পিতাকে তার সন্তানের লাশ বহন করতে না হয়। বুয়েটের মতো সভ্য ক্যাম্পাসে এরকম নিশংস হত্যাকাণ্ডে সাথে যারা জড়িত তাদেরকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চাই।

উল্লেখ্য, গত রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলের নিচতলা থেকে আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। শিবির সন্দেহে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজ।

মঙ্গলবার ১১টায় ঢাকা কলেজের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি নীলক্ষেত , গনতন্ত্র ও মুক্তির তোরন,পালাশী হয়ে রাজু ভাস্কর্যের ফাহাদের গায়েবানা জানাজায় অংশগ্রহণ করে, পরবর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ মিছিল এর সাথে সাত কলেজের মিছিল একাত্মতা প্রকাশ করে পুনরায় পলাশী হয়ে রাজু ভাস্কর্যে এসে সমাপ্ত হয়।মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল সাত কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।শিক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যে এই হত্যার প্রতিবাদ ও দ্রুত বিচার দাবি করেন।

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান স্টুডেন্ট বলেন, বাংলাদেশে আজ বাক স্বাধীনতা নেই। প্রধানমন্ত্রী ভারতের সাথে যে চুক্তি করছে তার সমালোচনা করার অধিকার বাংলাদেশের সকল নাগরিকের রয়েছে। কিন্তু আবরারকে তার মত প্রকাশের জন্য এরকম হত্যার শিকার হতে হয়েছে। এভাবে জঘন্য হত্যা করে বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে দমিয়ে রাখা যাবে না ।আমরা আবরার হত্যার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই।

সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী সৈকত বলেন ,আমরা বাক স্বাধীনভাবে চাই, কিন্তু এই সরকার আমাদের কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়েছে।কথা বলেই এরকম হত্যার শিকার হচ্ছি। জনগণ যখন বিদ্রোহ করবে তখন কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না। আমরা সবাই আবরারকে হত্যার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী ফারিয়া আক্তার বলেন আজ ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য আবরারকে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে। কাল যে আমি হত্যা শিকার হব না তার নিশ্চয়তা কে দেবে। আবরারের পিতার মত আর যেন কোন পিতাকে তার সন্তানের লাশ বহন করতে না হয়। বুয়েটের মতো সভ্য ক্যাম্পাসে এরকম নিশংস হত্যাকাণ্ডে সাথে যারা জড়িত তাদেরকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চাই।

উল্লেখ্য, গত রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলের নিচতলা থেকে আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। শিবির সন্দেহে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019