০৩ মে ২০২৪, ০৯:৪৫ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
তিন বছর পর জামিনে কারামুক্ত মামুনুল হক দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস পাওনা টাকা না পেয়ে বন্ধুর স্ত্রীকে বিয়ে, অতঃপর… সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন
সময় এসেছে লিখিবার সময় এসেছে রুখিবার কথিত সাংবাদিক হলুদ সাংবাদিক।

সময় এসেছে লিখিবার সময় এসেছে রুখিবার কথিত সাংবাদিক হলুদ সাংবাদিক।

মোঃ আমিনুল ইসলাম দামুড়হুদা বিশেষ প্রতিনিধি::-

সময় এসেছে লিখিবার সময় এসেছে রুখিবার কথিত সাংবাদিক হলুদ সাংবাদিক।
সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ সোচ্চাও হও সত্যবানে। জনশ্রুতি রয়েছে সাংবাদিক সজীব আকবর আর য়ায় করুক না কেনো? তাঁর লেখার হাত ভালো তবে যেটুকু সমস্যা আছে, সেটুকু শহরের কারও অজানা নয়! কিন্তু আজকের পত্রিকার পাতায় তাঁর ছবিসহ কয়েকজন যুবকের ছবি ছাপা হয়েছে চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করে। এটা সত্য। এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের স্থান এখন হাজতে। সাংবাদিকতা মহান পেশা। এ পেশাকে কুলষিত করছে কিছু কুলাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা জেলায় চলমান পত্রিকা গোটা পাঁচেক হলেও চলছে মাত্র দু একটি। পত্রিকা যা-ই হোক পত্রিকার প্রচারপ্রচারণা বাড়াতে কোনো কোনো পত্রিকার সাংবাদিকের সংখ্যা কত তা বলতে ভাবতে হয় কোন এক পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশককে। স্বজনপ্রীতিতে হওয়া সাংবাদিকগুলো যখন মোটরসাইকেলে PRESS লিখে প্রায়-ই দর্শনামুখী হয় তখন রাস্তার ধারে চায়ের দোকানে বসে থাকা অনেক কে-ই বলতে শোনা যায় অমুকের ছেলে আবার সাংবাদিক হলো কবে! সাংবাদিক হলে-ই কি দর্শনাতে যেতে হয়! কি আছে ওই দর্শনায়!
গুঞ্জন রয়েছে স্থানীয় পত্রিকার চেয়ে দাপুটি পত্রিকা কি অনলাইন? অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিকগুলো যখন গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে দাপিয়ে বেড়ায় দুর্নীতি সংক্রান্ত নিউজের খোঁজে, তখন গ্রামবাসীও আতকে ওঠে বলে এরা আবার কারা?
প্রাণের শহর চুয়াডাঙ্গা থেকে দূর হোক কথিত সাংবাদিক। ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। পত্রিকা চলুক আর না চলুক ওনি এখন সাংবাদিক। কথিত সাংবাদিক! সূধিজনদের মুখে প্রায়-ই বলতে শোনা যায় কে যে কখন সাংবাদিক বনে যাচ্ছে তা বোঝার উপায় নেই। কথিত সাংবাদিক থেকে পরিত্রাণ পেতে এখন-ই জেলার দায়িত্বপ্রাপ্তদের সু দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
কথিত সাংবাদিক রুখে দিতে এখন-ই সোচ্চার হতে হবে নবীন প্রজন্মকে। কথিত সাংবাদিকদের পত্রিকার নামসহ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশকদের চিহ্নিত করে দাঁড় করাতে হবে আইনের কাঠগোড়ায়। কথিত সাংবাদিক বানানোর কারিগরদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক। জনসম্মুখে করা হোক শাস্তির ব্যবস্থা! অন্যথায় সমাজের বারোটা বাজতে সময় লাগবে না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019