২০ মে ২০২৪, ০৯:২৮ অপরাহ্ন, ১১ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, সোমবার, ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিএনপি নেতার গেটে সাইনবোর্ড ‘ভোট চাহিয়া লজ্জা দেবেন না প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া, পুলিশ সদস্য আটক ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে: প্রধানমন্ত্রী ইরানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, প্রেসিডেন্ট রাইসির লাশ উদ্ধার বানারীপাড়ায় শিক্ষাই শক্তি সংগঠনের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা সুন্দরগঞ্জে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ভাটা বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন এলে ধর্মের দোহাই দিয়ে ধুমকেতুর মতো যাদের আগমন ঘটে তাদের সর্বত্র বর্জন করুন অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান সুন্দরগঞ্জে বাধার মুখে মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ
শিঘ্রই উদ্বোধনের তারিখ আসতে পারে সিলেট এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশনের

শিঘ্রই উদ্বোধনের তারিখ আসতে পারে সিলেট এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশনের

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: শিঘ্রই উদ্বোধনের তারিখ আসতে পারে সিলেট এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশনের কাজ শেষ হওয়ার প্রায় ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো চালু হয়নি নবনির্মিত সিলেটের প্রথম এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশন বা ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র। সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের লামাকাজীতে অবস্থিত স্টেশনটি পুরোপুরিব বর্তমানে প্রস্তুুত। কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু সড়ক মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পেলেই হবে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন।
খনিজ সম্পদে ভরপুর সিলেট অঞ্চলের সড়কে পাথরবাহী পরিবহনের চাপ একটু বশি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সড়ক-মহাসড়ক। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি পণ্য বহনের কারণে সংস্কারের পর পুনরায় দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় রাস্তাঘাট। এসব রাস্তা সংস্কারে ব্যয় করতে হয় বিপুল অঙ্কের টাকা। এ অবস্থায় সিলেটের ৫টি সড়ক-মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্র কেন্দ্র বসানোর উদ্যোগ নেয় সড়ক ও জনপথ অধিদফতর (সওজ)। এর মধ্যে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নির্মিত নিয়ন্ত্রণ স্টেশনটির কাজ শেষ হয়েছে ২০২১ বছরের মাঝামাঝি সময়ে। স্টেশনটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি ১২ লাখ টাকা।
জানা গেছে, সড়ক ও জনপথ অধিদফতর (সওজ) গুরুত্বপূর্ণ সড়ক-মহাসড়কে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ২০১৯ সালে সারাদেশে ২৮টি এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করে। সেই বছরের সেপ্টেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়। এর মেয়াদকাল ধরা হয় ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৬৩০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এই প্রকল্পের আওতায় সড়কে এক্সেল লোড কন্ট্রোলার নির্মাণ হচ্ছে।
সওজ সূত্রে জানাযায়, সিলেটের ৫টি সড়ক-মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র বসানোর পরিকল্পনা চূড়ান্ত থাকলেও মাত্র একটি স্টেশনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। লামাকাজী স্টেশন চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে ভোলাগঞ্জ সড়কে নির্মিতব্য এক্সেল লোড কন্ট্রোলারের নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যে ৩৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। সুতারকান্দি এক্সেল লোড কন্ট্রোলারের জমি অধিগ্রহণ ও ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। বাদাঘাট এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশনের পরিকল্পনা প্রণয়ন হয়েছে। নির্মাণ কাজ শুরু হতে আরো কিছু সময় লাগবে। তামাবিল এক্সেল লোড কন্ট্রোলার নির্মাণের কাজ ঢাকা-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক ৪ লেনে (দুটি সার্ভিস লেনসহ ছয় লেন) উন্নীতকরণ প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019