০৮ মে ২০২৪, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, ২৮শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বুধবার, ২৫শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ভোটকেন্দ্রে টাকাসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক সিলেটে বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনায় সকাল থেকে চলছে ভোট গ্রহণ চুয়াডাঙ্গায় নিজ ইচ্ছায় ৩৭ বছর পর অবসরে যাওয়া ঈমামকে রাজকীয় বিদায় দর্শনায় উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে পুলিশের নিরাপত্তা ব্রিফিং মাহমুদ হাসান রনি, ঘোড়াঘাটে কোটি টাকা নিয়ে কর্মকর্তা উধাও খাদ্য গুদাম সিলগালা রহমতপুরে ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের স্কুল প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঘোড়াঘাটে সরঞ্জামসহ ট্রান্সফরমার চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার বরিশাল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে  মনোনীত অফিসার-ফোর্সদের ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন শাহজালাল (র.) ওরস উপলক্ষে ঐতিহাসিক লাকড়ি তোড়া উৎসব অনুষ্ঠিত
মামুনুলের ৩ বিয়ে স্বীকার, কাবিন আছে ১টি বলছে পুলিশ।

মামুনুলের ৩ বিয়ে স্বীকার, কাবিন আছে ১টি বলছে পুলিশ।

আজকের ক্রাইম ডেক্স
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে রয়্যাল রিসোর্টে দ্বিতীয় স্ত্রীসহ ঘেরাও হওয়ার পর হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের একাধিক বিয়ের খবর আলোচনায় আসে। এর কিছুদিন পর বের হয় তার তৃতীয় বিয়ের খবর। এই তিনটি বিয়ের কথা নিজেই স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারের পর রোববার (১৮ এপ্রিল) রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তেজগাঁও বিভাগের উপ কমিশনার হারুন অর রশিদ। সেখানে তিনি প্রথম বিয়ের কাবিন আছে, পরের দুটি বিয়ের কোন কাবিন নেই বলে জানান।
তিন স্ত্রীর মধ্যে আমেনা তৈয়বা প্রথম স্ত্রী। দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্ণা আর জান্নাতুল ফেরদৌস লিপি তৃতীয় স্ত্রী।

তবে, তৃতীয় স্ত্রী লিপিকে নিয়ে তার ‘ভাই’ শাহজাহান ১১ এপ্রিল মোহাম্মদপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ১০ এপ্রিল মামুনুল হক তাকে জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রায় ডেকে নিয়ে তার বোন লিপিকে সে বিয়ে করার কথা জানান।
এদিকে, আলোচিত এই হেফাজত নেতার পরের দুই স্ত্রী গোয়েন্দা নজরদারিতে রয়েছে, প্রয়োজনে তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র। আর প্রথম স্ত্রী আমেনা তৈয়বা সন্তানদের নিয়ে বর্তমানে কোথায় আছেন তা জানতে পারেনি পুলিশ।
এর আগে, সোমবার (১৯ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে মামুনুল হককে আদালতে তোলা হয়। মোহাম্মদপুরে ভাঙচুরের মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারী সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিকে, নিরাপত্তাজনিত কারণে মামুনুল হককে ডিবি কার্যালয়ে রাখা হবে বলে জানা গেছে। আর সেখানেই এসে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করবেন হেফাজতের এই নেতাকে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019