০৩ মে ২০২৪, ০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন ঝালকাঠিতে আর ডি এফ’র কিশোরী কর্মী সহ দুই কিশোরীর বাল্য বিয়ে পন্ড ও আর্থিক জরিমানা দামুড়হুদায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় নির্বাচনী ভোটযুদ্ধে চেয়ারম্যান পদে ২জন সহ প্রার্থী হয়েছে ১৩ জন বাকেরগঞ্জের দাড়িয়ালে সড়ক নির্মানে দূর্নীতি ও অনিয়ম
রাজধানীতে কেয়ারটেকারের সহায়তায় ঘটছে ডাকাতি।

রাজধানীতে কেয়ারটেকারের সহায়তায় ঘটছে ডাকাতি।

আজকের ক্রাইম ডেক্স
ছিলেন বাড়ির কেয়ারটেকার। কৌশলে ১৮ থেকে ২০ জনের সংঘবদ্ধ দলের সহযোগিতায় গৃহকর্তা ও সন্তানদের অস্ত্রের মুখে জিম্মির পর সর্বস্ব লুট করে পালায়। রাজধানীতে পরিচিত, নিজস্ব কিংবা বাড়ির কাজের সহযোগীদের হাতে প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় চুরি ও ডাকাতির ঘটনা। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গৃহকর্মের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সঠিক তথ্য ও পরিচয়পত্র সংরক্ষণ করতে হবে। প্রয়োজনে অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা বাসায় ব্যবহার করতে হবে। অন্যদিকে, পুলিশ বলছে, বাসাবাড়িতে চুরি-ডাকাতি নিয়ন্ত্রণে সচেতন হতে হবে বাসিন্দাদের।

আনসার আলী। বাড়ি নির্মাণের সময় থেকে শুরু করে ছিলেন শেষ পর্যন্ত কেয়ারটেকার হিসেবে। একদিন সুযোগ বুঝে ৮ তলা ভবনে একে একে ১৮ থেকে ২০ জন দুর্বৃত্তদের সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করেন ডাকাতির উদ্দেশ্যে। ভবনের নাড়ি নক্ষত্র জানা এই আনসার আলী তার সহযোগীদের নিয়ে কেটে ফেলেন সিসি ক্যামেরার সংযোগের তার।
পুরে উত্তর কাফরুলের বাসিন্দা এক ঠিকাদারের স্ত্রী সন্তানকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের পর লুটে নেয় সর্বস্ব।

ভুক্তভোগী জানান, দরজা খোলার সঙ্গে ১০-১২ জন ছেলে একটা অস্ত্র ধরছে। এরপর মুখে বেঁধে সব নিয়ে যায়।
এমন সব চুরি-ডাকাতির ঘটনায়, কেয়ারটেকার, গাড়িচালক, গৃহকর্মী কিংবা দারোয়ানের সরাসরি জড়িত থাকার অনেক উদাহরণই রয়েছে রাজধানীতে। কখনও কখনও এদের আক্রোশের কাছে জীবনও দিতে হয় সাধারণ মানুষের। যদিও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে এদের বেশির ভাগ গ্রেফতারও হচ্ছে।
সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, কোন জায়গায় ছুরি-ছিনতাই করতে হলে অবশ্যই তার প্রবেশদ্বার ও বের হওয়ার পথ জানা থাকতে হবে। অপরাধীরা সেটা নিশ্চিত করে ঘটনাগুলো করে থাকে। এ জন্য দারোয়ান ও বুয়াদের জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখতে হবে। একই সঙ্গে বাসার অভ্যন্তরে সিসি ক্যামেরা রাখতে হবে।
ডিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম বলেন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় কোনো ঘাটতি নেই। চুরি-ডাকাতির ক্ষেত্রে বাসিন্দাদের সচেতন হতে হবে নিজেদেরই।
রাজধানীতে, চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষায়িত বেশ কয়েকটি দল মাঠে কাজ করেছে বলেও জানান ডিএমপির কর্মকর্তারা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019