০৮ মে ২০২৪, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন, ২৮শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বুধবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দর্শনায় উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে পুলিশের নিরাপত্তা ব্রিফিং মাহমুদ হাসান রনি, ঘোড়াঘাটে কোটি টাকা নিয়ে কর্মকর্তা উধাও খাদ্য গুদাম সিলগালা রহমতপুরে ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের স্কুল প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঘোড়াঘাটে সরঞ্জামসহ ট্রান্সফরমার চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার বরিশাল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে  মনোনীত অফিসার-ফোর্সদের ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন শাহজালাল (র.) ওরস উপলক্ষে ঐতিহাসিক লাকড়ি তোড়া উৎসব অনুষ্ঠিত কালকিনিতে বজ্রপাতে প্রতিবন্ধীর নিহতের পরিবার পেল আর্থিক সহায়তা বানারীপাড়ায় অধ্যাপক নিত্যানন্দ শীলের পরলোকগমণ বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা
বরিশালগামী লঞ্চে পুলিশ পরিচয় ডাকাতদের হানা: গ্রেপ্তার ১

বরিশালগামী লঞ্চে পুলিশ পরিচয় ডাকাতদের হানা: গ্রেপ্তার ১

আজকের ক্রাইম ডেক্স:: রাজধানীর সদরঘাটের নদীবন্দরে লঞ্চের কেবিনে পুলিশ পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে মারধর করে ১৭ ভরি স্বর্ণ ডাকাতির চেষ্টাকালে এক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন যাত্রীরা। গতকাল রোবাবার (২০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে বরিশালগামী এমভি পারাবত-১২ লঞ্চের তৃতীয় তলার ৩২৭ নম্বর কেবিনে এ ঘটনা ঘটে।
যাত্রীদের হাতে আটক ডাকাত মনসুর আলী শেখ (৫৫) যশোর কোতোয়ালি থানার নুরপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী শেখের ছেলে।

সদরঘাট নৌ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সহিদুল ইসলাম বলেন- বরিশাল শহরের স্বর্ণ ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম তাঁতিবাজার থেকে ১৭ ভরি স্বর্ণ কিনে পারাবাত-১২ লঞ্চে করে বরিশালের উদ্দেশে রওনা দেন। ওই ব্যবসায়ী কেবিনে আসার পর তিন ব্যক্তি নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে তার কাছে অবৈধ স্বর্ণ আছে বলে তল্লাশি শুরু করে।

কথামতো স্বর্ণ বের করে দিতে রাজি না হওয়ায় ব্যবসায়ীকে প্রচণ্ড মারধর করতে থাকে ডাকাতরা। এ সময় তার ডাক-চিৎকারে আশপাশের যাত্রী ও লঞ্চের স্টাফরা এগিয়ে আসে এবং এক ডাকাতকে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে তার সাথে থাকা বেশ কয়েকজ ডাকাতরা পালিয়ে যায়।

আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডাকাতির কথা স্বীকার করে সঙ্গীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করেছে।

পুলিশ জানায়- সংঘবদ্ধ এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সদরঘাট এলাকায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও যাত্রীর কাছে পুলিশ পরিচয়ে মালামাল লুটে নেয়। বিশেষ করে তাদের টার্গেট থাকে বরিশালগামী লঞ্চ যাত্রীরা। এরা পেশাদার ডাকাত বলেও জানান তিনি।

ব্যবসায়ী আমিরুল বলেন, সবসময়ের মতো রোববার সন্ধ্যায় তাঁতিবাজার থেকে দোকানের জন্য ১৭ ভরি স্বর্ণ কিনে বরিশালের উদ্দেশে পারাবত লঞ্চের কেবিনে ওঠেন। কেবিনে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে তিন ব্যক্তি নিজেদের পুলিশের লোক পরিচয় দিয়ে আমার কাছে অবৈধ স্বর্ণ আছে বলে পকেট ও ব্যাগ তল্লাশি শুরু করে স্বর্ণ বের করতে বলে। তাদের কথায় রাজি না হওয়ায় মারধর করতে থাকে ডাকাতরা। ওই সময় তাদের কাছে অস্ত্র ও ওয়াকিটকি ছিল বলছিল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019