২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে তীব্র গরম ও তাপদাহে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, বানারীপাড়ায় বৃষ্টি কামনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় দর্শনায় তৃষ্ণার্থ পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ,স্যালাইন এবং শরবত পানি বিতরণ ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক- হেলপার নিহত ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রতীক পেয়ে ভোটের মাঠে প্রার্থীরা সুন্দরগঞ্জে যুবলীগ নেতা আজমের উপর দুর্বৃত্তদের হামলা চুয়াডাঙ্গায় রাতে বাবাকে নিতে আসতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলের মুত্যু, দু’ বন্ধু মারাত্নক জখম বানারীপাড়ায় বসতঘরে লাগা আগুনে শতবর্ষী বৃদ্ধার করুন মৃত্যু ! বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
বরিশালগামী লঞ্চে পুলিশ পরিচয় ডাকাতদের হানা: গ্রেপ্তার ১

বরিশালগামী লঞ্চে পুলিশ পরিচয় ডাকাতদের হানা: গ্রেপ্তার ১

আজকের ক্রাইম ডেক্স:: রাজধানীর সদরঘাটের নদীবন্দরে লঞ্চের কেবিনে পুলিশ পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে মারধর করে ১৭ ভরি স্বর্ণ ডাকাতির চেষ্টাকালে এক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন যাত্রীরা। গতকাল রোবাবার (২০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে বরিশালগামী এমভি পারাবত-১২ লঞ্চের তৃতীয় তলার ৩২৭ নম্বর কেবিনে এ ঘটনা ঘটে।
যাত্রীদের হাতে আটক ডাকাত মনসুর আলী শেখ (৫৫) যশোর কোতোয়ালি থানার নুরপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী শেখের ছেলে।

সদরঘাট নৌ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সহিদুল ইসলাম বলেন- বরিশাল শহরের স্বর্ণ ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম তাঁতিবাজার থেকে ১৭ ভরি স্বর্ণ কিনে পারাবাত-১২ লঞ্চে করে বরিশালের উদ্দেশে রওনা দেন। ওই ব্যবসায়ী কেবিনে আসার পর তিন ব্যক্তি নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে তার কাছে অবৈধ স্বর্ণ আছে বলে তল্লাশি শুরু করে।

কথামতো স্বর্ণ বের করে দিতে রাজি না হওয়ায় ব্যবসায়ীকে প্রচণ্ড মারধর করতে থাকে ডাকাতরা। এ সময় তার ডাক-চিৎকারে আশপাশের যাত্রী ও লঞ্চের স্টাফরা এগিয়ে আসে এবং এক ডাকাতকে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে তার সাথে থাকা বেশ কয়েকজ ডাকাতরা পালিয়ে যায়।

আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডাকাতির কথা স্বীকার করে সঙ্গীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করেছে।

পুলিশ জানায়- সংঘবদ্ধ এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সদরঘাট এলাকায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও যাত্রীর কাছে পুলিশ পরিচয়ে মালামাল লুটে নেয়। বিশেষ করে তাদের টার্গেট থাকে বরিশালগামী লঞ্চ যাত্রীরা। এরা পেশাদার ডাকাত বলেও জানান তিনি।

ব্যবসায়ী আমিরুল বলেন, সবসময়ের মতো রোববার সন্ধ্যায় তাঁতিবাজার থেকে দোকানের জন্য ১৭ ভরি স্বর্ণ কিনে বরিশালের উদ্দেশে পারাবত লঞ্চের কেবিনে ওঠেন। কেবিনে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে তিন ব্যক্তি নিজেদের পুলিশের লোক পরিচয় দিয়ে আমার কাছে অবৈধ স্বর্ণ আছে বলে পকেট ও ব্যাগ তল্লাশি শুরু করে স্বর্ণ বের করতে বলে। তাদের কথায় রাজি না হওয়ায় মারধর করতে থাকে ডাকাতরা। ওই সময় তাদের কাছে অস্ত্র ও ওয়াকিটকি ছিল বলছিল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019