২০ মে ২০২৪, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন, ১১ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, সোমবার, ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
সুন্দরগঞ্জে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ভাটা বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন এলে ধর্মের দোহাই দিয়ে ধুমকেতুর মতো যাদের আগমন ঘটে তাদের সর্বত্র বর্জন করুন অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান সুন্দরগঞ্জে বাধার মুখে মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ পটুয়াখালীতে ফোন চাওয়ায় মায়ের বকাঝকা, এসএসসি পাস শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা আগৈলঝাড়ায় শুক্রবার রাতে স্কুল ছাত্রী ও গৃহবধুর আত্মহত্যা বরিশাল নগরী বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে ট্রাফিক পুলিশের সচেতনমূলক অভিযান বাবুগঞ্জে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম
শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। আজকের ক্রাইম-নিউজ

শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক :: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় এক স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে স্কুলের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. মজনু মিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম পঙ্কজ কান্তি দাস। তিনি উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের রুস্তমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রুস্তমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্লিপ প্রোগ্রাম, শিক্ষা উপকরণ বাবদ ৮৪ হাজার ৫৭৪ টাকা এবং বিদ্যালয় রক্ষণাবক্ষেণ বাবদ এক লাখ ২৩ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। স্লিপ প্রোগ্রাম ও উপকরণ বাবদ কিছু টাকা খরচ করলেও বিদ্যালয় রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ কোনো টাকা খরচ হয়নি। অথচ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে পৃথক দুটি চেকের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন প্রধান শিক্ষক পঙ্কজ কান্তি দাস।

বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. মজনু মিয়া বলেন, ‘কাজ না করিয়েই এবং আমাকে না জানিয়ে স্বাক্ষর জাল করে ব্যাংক থেকে দুইবার টাকা তুলেছেন প্রধান শিক্ষক। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির ২৬ সদস্য আলোচনা করে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সভাপতির স্বাক্ষর জাল ও ব্যাংক থেকে উত্তোলিত অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে ইউএনও’র কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি’।

তবে রুস্তমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পঙ্কজ কান্তি দাস বলেন, ‘আমি কোনো অর্থ আত্মসাৎ করিনি। আমার বিরুদ্ধে করা অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা’।

এ ব্যাপারে নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমা আশরাফী বলেন, ‘লিখিত অভিযোগটি পেয়েছি। তদন্তের জন্য উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মিললে অবশ্যই ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে’।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019